মসজিদটির উন্মুক্ত ছাদ দিয়ে কোমল বায়ু মুসল্লিদের শিহরিত করে। দুটি মিনার মসজিদটিকে একটি আধ্যাত্মিক রূপ দিয়েছে। মসজিদের মেঝে সবুজাভ ঘাসে আচ্ছাদিত। তবে মসজিদের চারপাশে সামান্য উঁচু করে ঘেরাও দেয়া। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে মসজিদটির উচ্চতা ৮০০ মিটার উঁচুতে।
প্রতি গ্রীষ্মে ভ্রমণপ্রেমীরা পরিবারসহ ট্র্যাভজোন, জার্সন, গোমশ খানা, কার্ডগা রিসোর্টে সফর করে থাকেন। ৫৫৭ বছরের প্রাচীন ও ঐতিহাসিক ওই মসজিদে জুমার নামাজ আদায় করতে পছন্দ করেন তারা।
মসজিদের ইমাম আকিফ ইয়াজজি বলেন, গ্রীষ্মের মাসগুলিতে এই অঞ্চলের ‘দারুল ইফতা’ মসজিদের জন্য একজন সাময়িক ইমাম নিযুক্ত করে দেয়। মসজিদটির ঐতিহাসিক গুরুত্ব রয়েছে।
তিনি আরো বলেন, বলা হয় ট্রাভজোন বিজয়ের সময় সুলতান আল-ফাতেহ তার সৈন্যদের নিয়ে এখানে শুক্রবার জুমার নামাজ আদায় করেন। সে সময় একটা স্বপ্ন দেখার পর সুলতান পাথরের সাহায্যে নামাজ আদায়কৃত জায়গার চারপাশে ঘেরাও করার আদেশ দিয়েছিলেন। যেন জায়গাটি নির্ধারিত ও আলাদা থাকে। তারপর থেকে আজ পর্যন্ত শুক্রবার মসজিদটিকে জুমার নামাজের জন্য ব্যবহার করা হয়।
খবর বিভাগঃ
আন্তর্জাতিক
ধর্ম ও জীবন
0 facebook: