আয়াতুল্লাহ ইমামি কাশানি আরও বলেছেন, শত্রুরা তখনি সবচেয়ে বেশি লাভবান হয় যখন দেশের মানুষের মধ্যে অনৈক্য দেখা দেয়। বিরোধ ও অনৈক্যের সুযোগে শত্রুরা একনায়কতন্ত্র, আধিপত্য ও জুলুম চাপিয়ে দেয়। তিনি বলেন, ফেরাউনও মিশরে একই পন্থায় নিজের আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করেছিল।
আয়াতুল্লাহ কাশানি বলেন, আল্লাহতায়ালা মুসলমানদের শিক্ষা দিতে পবিত্র কুরআনে এসব ঘটনা বর্ণনা করেছেন। আল্লাহ দুর্বলদের সহযোগিতা করেন। অন্যায়, মিথ্যা, জুলুম ও দুর্নীতি চীরস্থায়ী নয়।
তিনি বলেন, ইরানি জাতি আত্মত্যাগ ও নানা বিসর্জনের মাধ্যমে ইসলামি বিপ্লবের বিজয় ঘটিয়েছে। কিন্তু শত্রুরা এখনও বিপ্লবের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে। আগামী ফার্সি ২২ বাহমান মোতাবেক ১১ ফেব্রুয়ারি বিপ্লব বার্ষিকীর মিছিলে ব্যাপকভাবে অংশ নিয়ে জনগণ শত্রুদের ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করে দেবে বলে তিনি জানান। তিনি বলেন, বিপ্লব বার্ষিকীর মিছিলে মানুষের উপস্থিতি দেখে শত্রুরা আবারও হতাশ হবে।
আমেরিকা, ইহুদিবাদী ইসরাইল ও সৌদি শাসক গোষ্ঠীর নানা ষড়যন্ত্রের সমালোচনা করে তিনি বলেন, এরা এখন তাদের নিজেদের ষড়যন্ত্রের জালে নিজেরাই আটকা পড়েছে
খবর বিভাগঃ
আন্তর্জাতিক
0 facebook: