![]() |
খবরে বলা হয়েছে, যাদেরকে গ্রেফতার করা হয়েছে তারা নেতৃত্বাদানকারী অ্যাক্টিভিস্ট নন। তবে এই লেখক ও ব্লগাররা বিভিন্ন সময় সংস্কার নিয়ে আলোচনা করেছেন।
লন্ডনভিত্তিক একটি সৌদি মানবাধিকার সংগঠন জানায়, এই বছরের ফেব্রুয়ারি মাস থেকেই গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা জারি ছিল।
গত সপ্তাহে তিন নারী অধিকারকর্মীকে সাময়িক মুক্তি দেওয়ার পর পরই এই গ্রেফতার অভিযান পরিচালনা করা হলো।
সৌদি আরব গত ১৩ মার্চ ১১ নারী অধিকারকর্মীর বিরুদ্ধে পৃথক পৃথকভাবে আইনি কার্যক্রম শুরু করে। এদেরকে ২০১৮ সালের মে মাসে গ্রেফতার করা হয়েছিল। সৌদি আরবের স্থানীয় সংবাদমাধ্যমে সংশ্লিষ্ট নারীদের ‘বিদেশি এজেন্ট’ আখ্যা দিয়েছিল। কিন্তু প্রায় এক বছর ধরে তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের পর দেখা গেছে, নারী অধিকার নিয়ে কাজ করাটাই তাদের জন্য কাল হয়েছে।
সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে সৌদি আরব কর্তৃপক্ষের তৈরি করা অভিযোগপত্রগুলোর মধ্যে দুইটি এইচআরডব্লিউয়ের কাছে পৌঁছেছে। সেখানে নারী অধিকার নিয়ে কাজ করা, আন্দোলনের বিষয়ে সাংবাদিক ও বিদেশি কূটনীতিকদের সঙ্গে কথা বলার মতো ঘটনাকেই দোষণীয় হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে। এমন যোগাযোগ সৌদি আরবের কাছে ‘দণ্ডনীয় অপরাধ।’ অথচ তারা যাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিল তাদের মধ্যে ছিল হিউম্যান রাইটস ওয়াচ ও অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের মতো সংস্থা।
খবর বিভাগঃ
আন্তর্জাতিক
0 facebook: