থানা
পুলিশ ও স্থানীয় বাসিন্দারা জানায়,
১৫ বছর আগে রুবি বেগম একই উপজেলার দিগচাইল
গ্রামে বিবাহ হয়। দুই বছর আগে ২ সন্তানকে রেখে পরকীয়ায় লিপ্ত হয়ে ৫ সন্তানের জনক
জাফরকে গোপনে বিয়ে করেন রুবি বেগম। এতে জাফরের প্রথম ও দ্বিতীয় স্ত্রী হিসেবে একই ঘরে বসবাস করে। তাদের মধ্যে প্রায়ই
দ্বন্দ্ব লেগে থাকত।
সেই
সূত্র ধরে গত ২৫ ডিসেম্বর রাতে খাবার খেতে বসে ঝগড়ার সৃষ্টি হয়। এতে তার স্বামী বাড়ি
ফিরে রুবিকে মারধর করে।রুবি ক্ষিপ্ত হয়ে রাতে সবার অজান্তে কীটনাশক পান করে। রাতেই তাকে হাজীগঞ্জ
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায়
দুইদিন পর রুবি মারা যান।
হাজীগঞ্জ
থানার ইনচার্জ মো. জাবেদুল ইসলাম বলেন, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
থেকে গৃহবধুর লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। এ ব্যাপারে হাজীগঞ্জ
থানায় একটি মামলা হয়েছে। রুবি বেগমের প্রতি উভয় পরিবার ক্ষিপ্ত থাকায় কেউ তার লাশ কেউ
গ্রহণ করতে রাজি হয়নি। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
খবর বিভাগঃ
অপরাধ
জেলা সংবাদ
0 facebook: