এর
আগে বাংলাদেশে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সমিতি এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন
বিবিসি বাংলাকে বলেন, বাজারে গরুর গোশতের দাম বেড়ে যাওয়ায় সাধারণ মানুষের আমিষের চাহিদা
মেটাতে ভারত থেকে গরুর গোশত আমদানি একটি বাস্তবসম্মত সমাধান হতে পারে। তিনি জানান, এ ব্যাপারে সরকারও যথেষ্ট উত্সাহী। কিন্তু তার এই বক্তব্যের
কয়েক ঘণ্টা পর প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় নিশ্চিত করে যে তারা এ ধরণের গোশত আমদানির বিপক্ষে।
মাকসুদুল
হাসান খান বলেন, গত দু-তিন বছরে বাংলাদেশ গোশত উৎপাদনে অসামান্য উন্নতি করেছে। তিনি বলেন, বর্তমানে বছরে বাংলাদেশের গোশতের চাহিদা ৭০ লাখ টন যার পুরোটাই
এখন দেশে উৎপাদিত হচ্ছে। ফলে গোশত আমদানি করলে করলে এই খাত সঙ্কটে পড়বে। সচিব বলেন, আমদানির বদলে তারা এখন বরঞ্চ গোশত রপ্তানির সুযোগ খুঁজছেন। মান নিয়ন্ত্রণ নিয়ে
এখনো আমাদের কিছু সমস্যা রয়েছে,
সেদিকে নজর দেওয়া হচ্ছে।
সূত্রঃ
বিবিসি বাংলা
খবর বিভাগঃ
আন্তর্জাতিক
লাইফস্টাইল
0 facebook: