স্টাফ রিপোর্টারঃ যদিও কাচা হাতে বানানো, তবুও নারীদের সচেতন করে বিপথগামিতা থেকে রুখতে এবং তাদের কে যেনো ঐশীদের মতো হতে না হয়
সেইদিকে লক্ষ্যে রেখে বানানো ভিডিও ‘বৈষম্য’ শর্ট ফিল্মের
পরিচালক ও প্রযোজককে হঠাৎ করেই জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশের কাউন্টার টেরোরিজম
অ্যান্ড ট্রান্স ন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) ইউনিটের সদস্যরা নিয়ে যান। CT এর
অভিযোগ বেশ কয়েকজন অতি আধুনিক নারীর অভিযোগের ভিত্তিতে নাকি বুধবার (১৭ জানুয়ারি) সকালে
তাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডেকে আনা হয়। শর্ট ফিল্মের পরিচালক ও প্রযোজকের নাম
রাহাত ও হায়াত বলে জানা গেছে।
সিটিটিসি’র উপ
কমিশনার মুহম্মদ আলিমুজ্জামান বলেন, ‘আমরা বিষয়টি জানার জন্য কাজ করছি।’
সাইবার ক্রাইম
ইউনিটের আরেক কর্মকর্তা জানান, কয়েকজন নারীর অভিযোগের ভিত্তিতে নাকি ওই দুই জনকে
জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডেকে আনা হয়েছে। তারা কী উদ্দেশ্যে এবং কেন এই ভিডিওটি নির্মাণ
ও ইন্টারনেটে আপলোড করেছে তা জানার চেষ্টা চলছে।
সম্প্রতি ইউটিউবে
আপলোড করা ‘বৈষম্য’
নামের
এই শর্ট ফিল্মটি সমাজের সকল শ্রেনির মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য হলেও বাধ সাধেন কিছু
উঠতি বয়সী উগ্র অসামাজিক যুবক যুবতি। তাদের দাবি যেখানে নারীদের প্রকাশ্যে ধূমপান
করাকে নেতিবাচকভাবে দেখানো হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে গত কয়েকদিন ধরে সামাজিক যোগাযোগ
মাধ্যমগুলিতে ঝড় বইছে। অসংখ্য অগণিত মানুষ ভিডিওটির প্রশংসা করলেও বিবিসি এই
ভিডিওতে দেখানো অপরাধ কে প্রশ্রয় দিয়ে আর্টিকেল ছাপায় যার বিপরিতে করা এই [বিবিসির হলুদ
সাংবাদিকতা অপরাধকে প্রশ্রয় দিচ্ছে, অথচ
মুখে কুলুপ এটে আছে মুসলিম সমাজ] আর্টিকেলটি পড়তে পারেন তাহলে সবকিছু ক্লিয়ার
হয়ে যাবে।
আমাদের মনে রাখা
উচিৎ আমরা সমাজে বসবাস করছি জঙ্গলে নয়। মানব অধিকারের নামে আমরা যা ইচ্ছে তা করতে
পারিনা। কোন কিছু করতে হলে দেশের আইন অনুসারে করতে হবে, যেহেতু দেশ চলছে
সাংবিধানিক ভাবে। আইন যদি বলে মেয়েরা অতি আধুনিকতার ছোঁয়া লাগাতে গিয়ে প্রকাশ্যে
রাস্থায় বিড়ি টানলে সমস্যা নাই আর এটাই বাংলাদেশের কৃষ্টি কালচার, আইন কানুন তবে
আমাদের কোন বাধা নাই তবে যদি তা আইন কানুন বহির্ভূত হয় তবে সেইসব মেয়েদেরকে
সাপোর্ট দেনেওয়ালা যেই হোক তার যেনো বিচার হয়।
খবর বিভাগঃ
অন্যান্য সংবাদ
ঢাকা বিভাগ
লাইফস্টাইল
0 facebook: