তিনি বলেন, বর্তমান নির্বাচন কমিশন তাদের অর্পিত সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা অনুযায়ী সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানের সকল কার্যক্রম গ্রহণ করবে বলে সরকার প্রত্যাশা করে।
শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন কমিশন স্বাধীনভাবে নির্বাচন পরিচালনা করতে পারে। নির্বাচন কমিশনের ব্যবস্থাপনায় দেশের জনগণ সুষ্ঠুভাবে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করবে। সুষ্ঠুভাবে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে ইতোমধ্যে নির্বাচন কমিশনের চাহিদা অনুসারে প্রয়োজনীয় অর্থ বরাদ্দ করা হয়েছে।
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশনকে শক্তিশালী করার জন্য জনবলের সংখ্যা বৃদ্ধি করা হয়েছে। ভৌত অবকাঠামো উন্নয়নের জন্য কমিশনের চাহিদা অনুসারে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, রাষ্ট্রপতি সংবিধানের উদ্দেশ্য পূরণকল্পে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলসমূহের সঙ্গে আলোচনাক্রমে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের লক্ষ্যে ৬ সদস্য বিশিষ্ট একটি সার্চ কমিটি গঠন করেছিলেন।
শেখ হাসিনা বলেন, সার্চ কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে রাষ্ট্রপতি ১ জন প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং ৪ জন নির্বাচন কমিশনারের সমন্বয়ে নির্বাচন কমিশন গঠন করেছেন।
0 facebook: