সম্প্রতি ইসি সচিবালয়ের বিভিন্ন শাখার কাছে তথ্য চেয়ে দেওয়া এক চিঠি থেকে এ তথ্য জানা যায়।
ইসির জনসংযোগ অধিশাখার সহকারী পরিচালক মো. আশাদুল হক ওই চিঠিতে স্বাক্ষর করেন।
চিঠি থেকে জানা যায়, বার্ষিক প্রতিবেদন প্রকাশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্য চেয়ে চলতি বছরের ১৬ জুলাই, ৫ আগস্ট ও ১৬ সেপ্টেম্বর আবেদন করে ইসির জনসংযোগ অধিশাখা। যথাসময়ে তথ্য না পাওয়ায় নির্ধারিত সময়ে বার্ষিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা সম্ভব হয়নি।
ইসি সূত্রে জানা যায়, নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ে ছয়টি অনুবিভাগ রয়েছে। ছয়টি অনুবিভাগের অধীনে রয়েছে ১৬টি অধিশাখা। ৩৭টি শাখা রয়েছে এই ১৬ অধিশাখার অধীনে। তথ্য চেয়ে পরপর তিনবার আবেদনের পর ৩৭টির মধ্যে ১০টি শাখা ৪ অক্টোবরের আগ পর্যন্ত তথ্য দিয়েছিল।
এ রকম বাস্তবতায় গত ৭ অক্টোবরের মধ্যে চতুর্থবারের মতো তথ্য চেয়ে আবেদন করেন জনসংযোগ বিভাগের সহকারী পরিচালক আশাদুল হক।
বার্ষিক প্রতিবেদন প্রকাশে দেরির বিষয়টি উল্লেখ করে ওই চিঠিতে বলা হয়, ‘সচিবালয়ের শাখাভিত্তিক ২০১৭ সালের জুলাই থেকে ২০১৮ সালের পর্যন্ত হওয়া গুরুত্বপূর্ণ কাজের বিবরণী এই প্রতিবেদনে প্রকাশ করা হবে। প্রতিবেদন প্রকাশের জন্য তিনবার তথ্য চেয়ে অনুরোধ করা হলেও এখন পর্যন্ত মাত্র ১০টি শাখা থেকে এ সংক্রান্ত তথ্য পাওয়া গেছে।’
৪ অক্টোবর পর্যন্ত তথ্য দেওয়া ১০টি শাখা হলো নির্বাচন সহায়তা-১, পরিকল্পনা ও উন্নয়ন শাখা, বাজেট ও ব্যয় নিয়ন্ত্রণ শাখা, সেবা-৩, নির্বাচন সহায়তা-২, এনআইডির বৈধ ও সঠিকতা যাচাইকরণ, সংস্থাপন-১, জনবল ব্যবস্থাপনা-১ এবং ক্রয় ও মুদ্রণ শাখা।
0 facebook: