এনিয়ে সমালোচনার বিষয়কে পাত্তা না দিয়ে ইতিবাচক দিক তুলে ধরে ভারতের মহারাষ্ট্র সরকারের আবগারি মন্ত্রী চন্দ্রশেখর বাওয়ানকুলে সাংবাদিকদের বলেন, রাষ্ট্রের মঙ্গলের জন্য এব্যবস্থা করা হচ্ছে। বারে গিয়ে মদ খেয়ে মাতাল হয়ে কেউ যাতে গাড়ি চালিয়ে দুর্ঘটনা না ঘটায় এজন্য এ ব্যবস্থা করা হচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, প্রতিবছর মদ খেয়ে মাতাল হয়ে গাড়ি চালিয়ে অনেক দুর্ঘটনা ঘটে। আর এজন্য অনেক মানুষকেও প্রাণ হারাতে হয়। সব কিছু দিক বিবেচনা করেই আমরা এ সিদ্ধান্ত নিচ্ছি। তবে যেকেউ চাইলে মদের অর্ডার করতে পারবে না। এজন্য ২১ বছর বয়সী হতে হবে। সঙ্গে থাকতে ভোটার আইডি কার্ড। সঠিক তথ্য দেওয়ার পরই মিলবে মদ। আমরা কিছু অনলাইন ওয়েবসাইটকে মদ ডেলিভারির অনুমতি দিব।
এছাড়াও তিনি বলেন, অনুমোদনকৃত অনলাইন সাইটগুলোর উপর আমাদের সবসময় নজরদারি থাকবে। কোন ধরনের চোরাচালানকারী যাতে এখানে প্রবেশ করতে না পারে আমরা সে ব্যবস্থা করব।
মহারাষ্ট্র সরকারের এমন সিদ্ধান্তকে ইতিমধ্যে স্বাগত জানিয়েছে ভারতের একটি আইনজীবী মহল। তাদের ভাষ্য, এতে করে দুর্ঘটনা কমবে সঙ্গে অনেক লোকের কর্মসংস্থান ও মিলবে।
তবে এই সিদ্ধান্তের কড়া সমালোচনা করেছে ভারতের অনেক সমাজসেবী।
খবর বিভাগঃ
আন্তর্জাতিক
0 facebook: