সিইসি স্বীয় দায়িত্বের স্থান ভুলে গিয়ে আওয়ামী লীগের কণ্ঠে কণ্ঠ মিলিয়েছে। এই কমিশনের মাধ্যমে কতটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে তা জনগণ বুঝতে পেরেছে।
তিনি সাধারণ ভোটারদের উদ্দেশ্যে বলেন, আপনারা সকাল সকাল কেন্দ্রে গিয়ে নিজের ভোট নিজে দিবেন। যদি কেউ এতে বিঘ্নতার চেষ্টা করে, তাদের সমুচিত জবাব দেয়ার ব্যবস্থা করা হবে ইনশাআল্লাহ।
আমার হাতপাখার নেতাকর্মীরা ইতিপূর্বেই তাদের জীবন উৎসর্গ করার অঙ্গীকার করেছে। তারা যেকোনো ধরণের পরিস্থিতি মোকাবেলা করার জন্য কাফনের কাপর সঙ্গে নিয়ে কেন্দ্রে অবস্থান করবে ইনশাআল্লাহ।
গতকাল (২৮ ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে উপরোক্ত কথা বলেন মুফতী সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম।
তিনি আরও বলেন, যদি আওয়ামী লীগের ভোট কারচুপি করার ইচ্ছা থাকে তবে নির্বাচন দেয়ার কি প্রয়োজন ছিল? ঘোষণা দিয়ে আবারও ক্ষমতা গ্রহণ করলেই তো হতো। একটি নির্বাচনে প্রতিটি প্রার্থীর যে কত টাকা খরচ হয়, এগুলোর কি প্রয়োজন ছিল? এসব আনুষ্ঠানিকতার কোন প্রয়োজনই ছিল না। আর কয়দিন?
তাদের জেনে রাখার উচিৎ পৃথিবীতে কোন জালিম শাসক শোষকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হওয়ার পর বেশীদিন টিকে থাকতে পারেনি। সুতরাং আওয়ামী লীগেরও সময় ফুরিয়ে আসছে। তাদের এখন সংযত হওয়া উচিৎ।
খবর বিভাগঃ
বরিশাল বিভাগ
বিভাগীয় সংবাদ
রাজনীতি
0 facebook: