মূলত মুসলমানদের অসাম্প্রদায়িকতার সুযোগ নিয়ে হিন্দুত্ববাদ কায়েমে ব্যাস্ত চট্রগ্রাম নগরীর হিন্দুরা। আসলে মুসলমানদের নিরবতায় আর ঈমানের কমজুরির কারনে আজকে এই দিন দেখতে হচ্ছে নাহলে মহান আল্লাহ পাক তো আল কুরআনে বলেই দিয়েছেনঃ [وَلَن تَرْضَى عَنكَ الْيَهُودُ وَلاَ النَّصَارَى حَتَّى تَتَّبِعَ مِلَّتَهُمْ قُلْ إِنَّ هُدَى اللّهِ هُوَ الْهُدَى وَلَئِنِ اتَّبَعْتَ أَهْوَاءهُم بَعْدَ الَّذِي جَاءكَ مِنَ الْعِلْمِ مَا لَكَ مِنَ اللّهِ مِن وَلِيٍّ وَلاَ نَصِيرٍ] (হে নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, আপনি জেনে রাখুন) তারা (ইহুদী, নাসারা সহ কোন অমুসলিম) কখনই আপনার প্রতি সন্তুষ্ট হবে না, যে পর্যন্ত না আপনি তাদের ধর্মের অনুসরণ করেন। বলে দিন, যে পথ মহান আল্লাহ পাক প্রদর্শন করেন, তাই হল সহজ-সরল পথ। যদি আপনি (মূলত আপনার উম্মতেরা) তাদের আকাঙ্খাসমূহের অনুসরণ করে, ঐ জ্ঞান (অহী) লাভের পর, যা আপনার কাছে পৌঁছেছে, তবে কেউ মহান আল্লাহ পাক উনার কবল থেকে আপনার (মূলত আপনার উম্মতদের) উদ্ধারকারী ও সাহায্যকারী নেই।
একজন সচেতন মুসলমান হিসাবে ঈমানী দায়িত্ব মনে করে এরকম একটি ধর্মীয় স্পর্শকাঁতর বিষয়ে লিখতে বাধ্য হচ্ছি। নিম্নে সরকার, অবিভাবক, ও সমস্থ মুসলমানদের উদ্যেশে কিছু কথা বলে রাখতে চাইঃ
অনেক শিক্ষার্থীদের দেখে মনে হচ্ছে তারা মুসলমান। তাই প্রথমত খাদ্যসামগ্রী ধর্মীয় শরিয়া অনুসারে হালাল ছিল কিনা এটাও একটা গুরুত্বপূর্ণ বিবেচ্য বিষয়।
স্কুল কর্তৃপক্ষ এভাবে খাওয়ানোর অনুমতি শিক্ষার্থীদের অভিভাবকদের কাছ থেকে নিয়েছেন কিনা এটা একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তেমনি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে অভিভাবকদের অনুমতি নিয়ে তাদেরকে কৃষ্ণ ও রাম নাম জপ করানো হইয়াছে কিনা?
যদি শিক্ষার্থীদের অভিভাবকদের অনুমতি না নিয়ে এসব করা হয় তাহলে স্কুল কর্তৃপক্ষ জঘন্য অপরাধ করেছে। কারণ প্রকারান্তরে এটা কোমলমতি শিশুদের ধর্মান্তরিত করার প্রয়াস। এবং একজন অপ্রাপ্ত বয়স্ক ছেলে-মেয়েকে এভাবে ধর্মান্তরিত করার প্রচেষ্টা মানবাধিকার লঙ্ঘন, দেশের সংবিধান লঙ্ঘন - ধর্মীয় অনুভুতিতে আঘাত দেওয়া এবং ধর্মীয় সম্প্রীতি বিনষ্টের উস্কানী দেওয়া ছাড়া আর কিছুই নয়।
যদি শিক্ষার্থীদের অভিভাবকদের অনুমতি ছাড়া এসব করা হয়ে থাকে তাহলে সামাজিক ও আইনানুগভাবে কঠোরভাবে এসবের জন স্কুল কতৃপক্ষ এবং ইসকনের মোকাবিলা ও প্রতিবাদ করা অতীব জরুরী।
আমার মনে হয়েছে হয়তো অভিভাবকরা এসব জানেনে না। তাই সবাইকে সচেতন করতেই এই বিষয়ে লিখলাম।
সরকারেরও উচিৎ এসব বিষয়ে তদন্ত করা এবং প্রয়োজনে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া। বিশ্বমোড়ল বৃটেনের স্কুল গুলোতে বেশীরভাগ শিক্ষার্থীরা ফ্রি লাঞ্চ খায়। কিন্তু অভিভাবকদের পছন্দ মতো হালাল, ভেজেটেরিয়ান, ভেগান... ইত্যাদি খাদ্য সরবরাহ করা হয়।
স্কুল কতৃক আয়োজিত বিভিন্ন ধর্মীয় অনুষ্ঠানে কারো ছেলেমেয়ে অংশগ্রহণ করবে কিনা তার অনুমতি অভিভাবকদের থেকে স্কুল কর্তৃক নিয়ে থাকে। অভিভাবক অনুমতি না দিলে স্কুল কর্তৃপক্ষ তাকে অনুষ্ঠানে যোগদান করাবে না।
কেউ অনুমতি না দিলে তার ছেলে বা মেয়েকে খোদ খ্রীস্টান ধর্মের কোন অনুষ্টানেও যোগদান করানোর দৃষ্টতা দেখাবে না স্কুল কর্তৃপক্ষ। অথচ ভাবতে অবাক লাগে তথাকথিত ৯৫% মুসলমান জনগোষ্ঠীর দেশে - যে শহরে কওমী'র হেড কোয়ার্টার সেই শহরের স্কুলে কোমলমতি শিশুদের খাবারের লোভ্ব ফেলে ভিন্ন ধর্মের দেবতাদের নাম জপ করানো হয়।
নিচে যেসব স্কুল মুসলিম ছাত্রছাত্রীদের শিরকি এই রথের হারাম প্রসাধ খাইয়েছে পরিকল্পিতভাবে তাদের সচিত্র তুলে ধরা হলো।
নিচে যেসব স্কুল মুসলিম ছাত্রছাত্রীদের শিরকি এই রথের হারাম প্রসাধ খাইয়েছে পরিকল্পিতভাবে তাদের সচিত্র তুলে ধরা হলো।
খবর বিভাগঃ
চট্টগ্রাম বিভাগ
ধর্মীয় বিদ্বেষ
নিজের religion অন্যর উপরে চাপিয়ে দেওয়াটাও যে পাপ কাজ {ISKON} কি সেটা জানে না। শুধু ওদের জন্য পুরো সনাতন Religion টাকে কটু কথা শুনতে হয়।
ReplyDeleteখুব ভালো খবর
ReplyDeleteমুসলিম জঙ্গি তৈরি করে র হিন্দুরা সতহই
বিশ্বে সব চেয়ে বেশি এবং বড় বড় হত্যা কান্ডসমূহ করে চলেছে ইহুদি ও অমুসলীমরা। কিসের সচেতনতা। ঈমান বিক্রিয় করে কিসের প্রসাদ গ্রহণ।আগে ঈমান ঠিক করতে হবে। তারপর বাকীগুলো।
Delete