ছবিঃ ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আশরাফুল আলম ও শিরকি প্রসাদ খাওয়ারত মুসলিম ছাত্রিরা |
ইমাদ উদ্দিন॥ হিন্দু তোষণের শ্রেষ্টতম নমুনা দেখাতে যেয়ে বাকলিয়া আদর্শ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক কথিত মুসলিম আশরাফুল আলম ISKCON সন্ত্রাসী গ্রুপের পক্ষে সাফায় গেয়েছে। ISKCON এর মত ভোলা ভালা আর কিছু নেই।
মূলত যখন সে বুঝতে পেরেছে যে, দেশের আপামর মুসলিম জনগন সম্মিলিতভাবে উগ্রপন্থী ইসকনি হিন্দুদের ইসলাম বিদ্বেষী কর্মের বিরুদ্ধে জেগে উঠেছে, তখন নিজের পিঠের চামড়া বাঁচাতে মানুষকে উল্টা পাল্টা সিক্সটি নাইন বুঝিয়ে হিন্দু তোষণকারী আশরাফুল ইসকনের প্রসংশায় বলেছিলো। ISKCON নারী থেকে দূরে থাকে। সাধু সন্যাসী।
ISKCON কি পরিমাণ নারী বিদ্ধেষী সেটা ইস্কনের প্রতিষ্ঠাতার নারী বিদ্ধেষী বক্তব্য গুলো থেকেই বুঝা যায়। (পড়তে পারেন)
আর ইস্কনে যে পরিমাণ নারী কর্মি রয়েছে তা ভাবাই যায়না। ইস্কনের গ্রুপ মেম্বার বিভিন্ন দেশে ডাক ঢোল নিয়া রাস্তায় কীর্তন করার সময় ছোট ছোট কাপড় পরা মহিলাদের সাথে কি রঙ চঙ করে সেটা সবাই ভাল করেই জানে। গ্রুপে নারী সন্যাসী, বুঝায় যায় কি পরিমাণ অপকর্ম হতে পারে? তাছাড়া, ইসকন কৃষ্ণ ভাবাপূর্ণ সংঘটন। বৈদিক বিষয়গুলোকে তারা চাঙ্গা করে৷ বৈদিক কৃষ্ণ কে যারা অনুসরণ করে। তাদের মধ্যে কৃষ্ণ এর লীলা খেলা থাকবেনা তাতো নয়। হিন্দুদের ধর্মীয় এবং ভারতের ইতিহাস বলে যে হিন্দুদের সাধু সন্যাসীরা দেবদাসির নাম করে কিভাবে নারীদের ব্যবহার করেছে। এখনো তাদের মধ্যে সেই দেবদাসিতা চালু রয়েছে।
বেশি কিছু বলার নেই, প্রাক্তন ইসকন কর্মিদের এই দুইটা ব্লগ দেখলেই বুঝতে পারবেন। ISKCON কিভাবে নারী ও শিশুদের এবইউজ করে।
খোদ ISKCON কর্মীর জবানবন্দি হল ইসকন নারীদের এবইউজ করে। তাহলে কিভাবে হিন্দু তোষণকারী আশরাফুল ইসকন কে বাঁচাতে মিথ্যা প্রসংশায় গাল ফুলিয়েছে? ইসকন নারী থেকে দূরে থাকে? সাধু, ভাজা মাছ উল্টাতে পারেনা।
মূলত আশরাফুল হিন্দুদের সাথে মিশে স্কুলে হিন্দুদের স্লোগান দেওয়াতে সহযোগীতা করেছে সেটা শাক দিয়ে মাছ ঢাকার চেষ্টা। আশরাফুলের মত যুগে যুগে মীরজাফরের জন্য মুসলমান নির্যাতিত হয়েছে, হচ্ছে। নামধারী মুসলমানের হিন্দু লেহনের কারণে মুসলিম তার গৌরব হারিয়েছে। এর ফলেই উগ্র হিন্দুরা শক্তি অর্জন করে মুসলিম বিরোধী ষড়যন্ত্র করছে।
খবর বিভাগঃ
মতামত
হিন্দু সমাচার
0 facebook: