স্বদেশবার্তা ডেস্কঃ আধুনিক মালয়েশিয়ার রূপকার বলা হয় তাকে।
সহিংসতার রাজনীতি থেকে মালয়েশিয়াকে একনায়কতন্ত্রের গণতন্ত্রে প্রবেশ করান তিনি। এরপর ২২ বছর ধরে ছিলেন দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার দেশটির প্রধানমন্ত্রী। ২০০৩ সালে শেষবারের মতো ক্ষমতায় ছিলেন মাহাথির মোহাম্মদ।
৯৩ বছর
বয়সে এসে মাহাথির মোহাম্মদ আবারও মালয়েশিয়ার জাতীয় নির্বাচনে অংশ নেবেন এটি হয়তো দুই বছর আগেও কেউ ভাবেননি। যেখানে তারই প্রাক্তন রাজনৈতিক দল বারিসাহ ন্যাশনাল ক্ষমতায়।
তবে এবার তাই হয়েছে। বিরোধী দলীয় জোট থেকে আগামী ১৪তম জাতীয় নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী পদে প্রার্থী হচ্ছেন মাহাথির মোহাম্মদ। বিরোধী দলীয় জোট পাকাতান হারাপানের দলগুলোর নেতারা রোববার (০৭ জানুয়ারি)
একসভায় মাহাথিরকে প্রধানমন্ত্রী পদে লড়াই করতে দেওয়ার জন্যে সম্মতি প্রকাশ করেন। তবে এ জন্য পুত্রজায়া থেকেও অনুমতি প্রয়োজন হবে।
পাকাতান জোটের দফতর প্রধান দাতুক সাইফুদ্দিন আব্দুল্লাহ এই ঘোষণা
দেন। এছাড়া দাতুক সেরি ড. ওয়ান আজিজাহকে উপ-প্রধানমন্ত্রী
হিসেবে নির্বাচনের জন্যে মনোনয়ন দেওয়া হয়। এছাড়া জোট ক্ষমতায় আসলে বর্তমান বিরোধী দল দ্য পিপলস জাস্টিস পার্টি বা পার্টি কেয়াদিলান রাকায়াতের (পিকেআর) প্রধান আনোয়ার ইব্রাহিমকে রাজ ক্ষমা দিয়ে জেল থেকে মুক্তি দেওয়া হবে বলেও একমত হয়েছেন জোটের নেতারা।
দুই মেয়াদের বেশি কেউ প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে পারবেন না বলেও
একমত হয়েছেন জোটের সদস্যরা। নির্বাচনে জোটের পক্ষ থেকে প্রিবুমি কে ৫২ আসন,
পিকেআর’কে
৫১ আসন,
ডিএপি’কে
৩৫ আসন এবং আমানাহকে ২৭ আসন বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। ১৯৮১ সাল থেকে টানা ছয়টি জাতীয় নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত হন মাহাথির। ২০০৪ সাল পর্যন্ত তিনি বারিসাহ ন্যাশনালের চেয়ারম্যানও ছিলেন। এরপর দুই মেয়াদে মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী ছিলেন বারিসাহ ন্যাশনালের পরবর্তী চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল বাদওয়ী। ২০০৯ সালে ক্ষমতায় আসেন একই দলের প্রধান নাজিব তুন রাজ্জাক।
২০১৫ সাল থেকে মালয়েশিয়ায় নাজিবের ১ এমডিবি
কেলেংকারি বড় রূপ ধারণ করে। সরকারি প্রজেক্টের টাকা নিজের অ্যাকাউন্টে নেওয়াকে কেন্দ্র করে বিতর্কিত হয়ে ওঠেন নাজিব। তখন থেকেই বিরোধীদলের সঙ্গে নাজিব বিরোধী ঐক্যে সম্মতি দিয়ে আসছিলেন মাহাথির মোহাম্মদ।
আধুনিক মালয়েশিয়ার রূপকার বলা হয় তাকে।
সহিংসতার রাজনীতি থেকে মালয়েশিয়াকে একনায়কতন্ত্রের গণতন্ত্রে প্রবেশ করান তিনি। এরপর ২২ বছর ধরে ছিলেন দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার দেশটির প্রধানমন্ত্রী। ২০০৩ সালে শেষবারের মতো ক্ষমতায় ছিলেন মাহাথির মোহাম্মদ।
৯৩ বছর
বয়সে এসে মাহাথির মোহাম্মদ আবারও মালয়েশিয়ার জাতীয় নির্বাচনে অংশ নেবেন এটি হয়তো দুই বছর আগেও কেউ ভাবেননি। যেখানে তারই প্রাক্তন রাজনৈতিক দল বারিসাহ ন্যাশনাল ক্ষমতায়।
তবে এবার তাই হয়েছে। বিরোধী দলীয় জোট থেকে আগামী ১৪তম জাতীয় নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী পদে প্রার্থী হচ্ছেন মাহাথির মোহাম্মদ। বিরোধী দলীয় জোট পাকাতান হারাপানের দলগুলোর নেতারা রোববার (০৭ জানুয়ারি)
একসভায় মাহাথিরকে প্রধানমন্ত্রী পদে লড়াই করতে দেওয়ার জন্যে সম্মতি প্রকাশ করেন। তবে এ জন্য পুত্রজায়া থেকেও অনুমতি প্রয়োজন হবে।
পাকাতান জোটের দফতর প্রধান দাতুক সাইফুদ্দিন আব্দুল্লাহ এই ঘোষণা
দেন। এছাড়া দাতুক সেরি ড. ওয়ান আজিজাহকে উপ-প্রধানমন্ত্রী
হিসেবে নির্বাচনের জন্যে মনোনয়ন দেওয়া হয়। এছাড়া জোট ক্ষমতায় আসলে বর্তমান বিরোধী দল দ্য পিপলস জাস্টিস পার্টি বা পার্টি কেয়াদিলান রাকায়াতের (পিকেআর) প্রধান আনোয়ার ইব্রাহিমকে রাজ ক্ষমা দিয়ে জেল থেকে মুক্তি দেওয়া হবে বলেও একমত হয়েছেন জোটের নেতারা।
দুই মেয়াদের বেশি কেউ প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে পারবেন না বলেও
একমত হয়েছেন জোটের সদস্যরা। নির্বাচনে জোটের পক্ষ থেকে প্রিবুমি কে ৫২ আসন,
পিকেআর’কে
৫১ আসন,
ডিএপি’কে
৩৫ আসন এবং আমানাহকে ২৭ আসন বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
১৯৮১ সাল থেকে টানা ছয়টি জাতীয় নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত হন মাহাথির।
২০০৪ সাল পর্যন্ত তিনি বারিসাহ ন্যাশনালের চেয়ারম্যানও ছিলেন। এরপর দুই মেয়াদে মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী ছিলেন বারিসাহ ন্যাশনালের পরবর্তী চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল বাদওয়ী।
২০০৯ সালে ক্ষমতায় আসেন একই দলের প্রধান নাজিব তুন রাজ্জাক। ২০১৫ সাল থেকে মালয়েশিয়ায় নাজিবের ১ এমডিবি
কেলেংকারি বড় রূপ ধারণ করে। সরকারি প্রজেক্টের টাকা নিজের অ্যাকাউন্টে নেওয়াকে কেন্দ্র করে বিতর্কিত হয়ে ওঠেন নাজিব। তখন থেকেই বিরোধীদলের সঙ্গে নাজিব বিরোধী ঐক্যে সম্মতি দিয়ে আসছিলেন মাহাথির মোহাম্মদ।
খবর বিভাগঃ
আন্তর্জাতিক
0 facebook: