স্বদেশবার্তা ডেস্কঃ রাসূলুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শানে মানহানীকর বক্তব্য লেখা, প্রকাশনা-প্রচার
এবং বাল্যবিবাহ বিরোধীদের শাস্তি মৃত্যুদন্ড, শবে বরাত বিরোধী সালাফী মতবাদের লোকদের রাষ্ট্রদ্রোহী
মামলা ও ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের মামলায় গ্রেফতার করে ফাঁসি, কট্টর
নাস্তিক সুপ্রীতি ধর ও তসলিমার ফাঁসি, নাস্তিক ও প্রধানমন্ত্রীর বিরোধীতাকারী তসলিমার
লেখা ছাপানোর জন্য ইসলাম অবমাননাকারী ও ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতকারী বাংলাদেশ প্রতিদিন
সম্পাদককে গ্রেফতার ও নিষিদ্ধ এবং বসুন্ধরা গ্রুপ বয়কট করা, লন্ডন
বিএনপি’র
সভাপতি কর্তৃক রাম ও কৃষ্ণকে নবী বলায় তার ফাঁসি এবং ঢাকা শহর কে বিকেন্দ্রীকরণসহ ১১
দফা দাবীতে বাংলাদেশ আওয়ামী ওলামা লীগসহ মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের দাবিকারি ১৩টি সংগঠন
আজ জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এক বিশাল মানববন্ধন করেছে।
মানববন্ধনে
বক্তারা বলেনঃ ইসলামবিদ্বেষী নাস্তিকদের মুক্তমনা ব্লগ, ইষ্টিশন
ব্লগ, নাস্তিক্য
ব্লগ, ধর্মকারী ব্লগগুলো এদেশে আবারো তীব্র ইসলামবিদ্বেষ ছড়াচ্ছে। নাস্তিকদের
পৃষ্ঠপোষকতা করছে। অথচ পুলিশ, র্যাব, বিটিআরসি তাদের বিরুদ্ধে কোনো মামলা দিচ্ছেনা।
এর মাধ্যমে সরকারের বিরুদ্ধে ধর্মপ্রাণদের ক্ষেপিয়ে দেয়ার তৎপরতা চালাচ্ছে। পুলিশ, র্যাব, বিটিআরসি
সবাই নীরব ভূমিকা পালন করছে। আখেরী রসূল, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার, হযরত
উম্মাহাতুল মু’মিনীন
আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের এবং হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের বিন্দু থেকে
বিন্দুতম অবমাননা করলে বা মানহানীকর বক্তব্য, লেখা, প্রকাশ ও প্রচার করলে মৃত্যুদন্ডেরর বিধান
করতে হবে।
বক্তারা
আরো বলেন, এনজিও, নারীবাদীরা
বাল্যবিবাহের বিরুদ্ধে বললেও বছরে দেশে প্রায় ৫ লক্ষ ভ্রুণ শিশু হত্যা করা হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিকগুতম্যাকার
ইনস্টিটিউটের জরিপ মতে,
২০১৪ সালে বাংলাদেশে ১১ লাখ ৯৪ হাজার অবৈধ গর্ভপাত হয়েছে। এর অধিকাংশই
হচ্ছে ১৮ বছরের নিচের কুমারী মাতাদের অবৈধ ফসল। এনজিও, নারীবাদী
এবং সরকারে ঘাপটি মেরে থাকা মহল অবৈধভাবে কুমারী মাতা হতে সমর্থন করছে তাই এর বিরুদ্ধে
কিছু বলছে না। এমনকি আইন প্রণয়নও করছে না। কিন্তু বৈধ বাল্যবিবাহের বিরুদ্ধে অপতৎপরতা
চালাচ্ছে।বাল্যবিবাহের বিরোধিতাকারীদের মৃত্যুদ- দিতে হবে। বাল্যবিবাহ বিরোধী ইসলাম
বিদ্বেষী এনজিওগুলো নিষিদ্ধ করতে হবে।
আসছে
শবে বরাত উপলক্ষে অনলাইনে বিভিন্ন বিতর্কের জের ধরে বক্তারা বলেন, শবে বরাত বিরোধীরা
সন্ত্রাসী আইএস ঘরানার লোক। আমরা জেনেছি যে এদের প্রতি ঢাকায় অবস্থিত রাজারবাগ দরবার
শরীফের পক্ষ থেকে ১০০ কোটি টাকার চ্যালেঞ্জ ও করা হয়েছে।
বক্তারা
বলেন, পবিত্র শবে বরাত পালন করা খাছ সুন্নত, বিদয়াত বলা কুফরী। পবিত্র শবে বরাতে রোজা
রাখা খাস সুন্নত। যা সহীহ হাদীস শরীফ দ্বারা প্রমাণিত।
শবে বরাত
বিরোধীরা সন্ত্রাসী, শবে
বরাত বিরোধী আইএস এর মৌলিক মতবাদের প্রতিষ্ঠাতা তাইমিয়া, আলবানী, জাকির
নায়েক এবং তাদেও অনুচর আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ, ড. শহিদুল্লাহ খান মাদানী, মতিউর
রহমান মাদানী, ড.
সাইফুল্লাহ, কাজী
ইবরাহীম, মুজাফ্ফর
বিন মহসিন, আমানুল্লাহ
বিন ইসমাইল মাদানী, আসাদুল্লাহ
আল গালীব, আমীর
হামজা, আব্দুল
হাই মোহাম্মদ সাইফুল্লাহদের সকল বই কিতাব, ওয়াজ মাহফিল এদেশে নিষিদ্ধ করতে হবে। টিভি
চ্যানেল ও প্রিণ্ট মিডিয়ায় শবে বরাত বিরোধী ভন্ড ওহাবী-সালাফীদের বিরুদ্ধে সারাদেশে
গণপ্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। সারাদেশে এসব ভন্ডদের বিরুদ্ধে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের
মামলা দিতে হবে।
বক্তারা
বলেন, শবে বরাতের বিরোধীতাকারী,
আইএস সমর্থক সালাফীদের প্রতি ওলামা লীগ; রাজারবাগ
শরীফ থেকে যে বিবৃত “১০০
কোটি টাকার চ্যালেঞ্জ” দেওয়া হয়েছে নিজ থেকে স্বপ্রনোদিত হয়ে তার পুনঃপ্রচার করছে। পবিত্র শবে
বরাত রাষ্ট্রীয়ভাবে পালনকৃত বিষয়। অবিলম্বে শবে বরাত বিরোধী সালাফীদের রাষ্ট্রদ্রোহী
মামলা ও ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের মামলায় গ্রেফতার করতে হবে এবং বাতিল মতবাদ হিসেবে
সালাফী মতবাদ নিষিদ্ধ করতে হবে।
বক্তারা
বলেন, বছরের
একটি ফজীলতপূর্ণ রাত হচ্ছে লাইলাতুন নিফস মিন শা’বান তথা লাইলাতুল বরাত বা শবে বরাত। শা’বান মাসের
১৪তম তারিখের দিবাগত রাত হচ্ছে- লাইলাতুল বারাআত বা শবে বারাআত। লাইলাতুল বারাআত হচ্ছে-গুনাহ
থেকে মুক্তি লাভের রাত্রি। বান্দার দোয়া কবুলের রাত্রি। কিন্তু ইদানিং আহলে হাদিস, সালাফী
ওহাবীরা গানবাজনা, সিনেমা, নাটক, সুদ, ঘুষ ইত্যাদি
কোন হারাম কাজের বিরুদ্ধে কখনো না বললেও মুসলমানরা যাতে ইবাদত বন্দেগী না করে এবং আল্লাহওয়ালা
না হয় সেজন্য সুকৌশলে পরিকল্পিতভাবে পবিত্র শবে বরাতসহ বিভিন্ন ইবাদত বন্দেগীর বিরুদ্ধাচারণ
করছে। এমনকি সৌদি সালাফীদের চালূ করা সিনেমা হল, মহিলা ফুটবল, পর্দাপ্রথা
উঠিয়ে দেয়া, বেলেল্লাপনা
চালু করতে ‘নিয়ম
শহর প্রকল্প’ নির্মাণ
করলেও এসব সালাফীরা কোন বিরোধীতা করেনা। অথচ শবে বরাত পালনে তাদের মুরুব্বীরাই কিতাব
লিখেছে। সব হাদীস শরীফকে সহীহ বলেছে। সারারাত ব্যাপী ইবাদত বন্দেগী করতে বলেছে।
বক্তারা
বলেন, সালাফীদের
মূল শায়েখ ইবনে তাইমিয়াও শবে বরাতের ফযীলত ও রাতের আমল স্বীকার করেছে। ইবনে তাইমিয়া
তার ‘মাজমুয়ায়ে
ফতোয়া’ কিতাবে
শবে বরাত বিষয়ে কি বলেছে,
অর্থ: মূলকথা শবে বরাতের মর্যাদা হাদীস শরীফ দ্বারা সাব্যস্ত আছে।
এ রাতের নামাজের ব্যাপারে অনেক ফযীলত বর্ণিত আছে। সলফে সালেহীনগন এ রাতে নামায আদায়
করতেন।” (দলীল:
মজমুয়ায়ে ফতোয়া ২৩ তম খন্ড ১৩২ পৃষ্ঠা)
সালাফীদের
শায়েখ নাছিরউদ্দীন আলবানী তার কিতাব “সহীহ আত তারগীব ওয়াত তারহীব” কিতাবের
৩য় খন্ড ৫৩ ও ৫৪ পৃষ্ঠায় শবে বরাত শরীফ সর্ম্পকে ৫ টা হাদীস শরীফ বর্ণনা করেছে। সকল
হাদীস শরীফকে হাসান সহীহ এবং“সহীহ
লি গাইরিহী” বলে
স্বীকার করেছে।
বক্তারা
বলেন, ওহাবী-সালাফীদের
বর্তমান সময়কার অন্যতম মুরুব্বী মুহম্মদ ইবনে ইব্রাহীম আত তুয়াইজিরীর লিখা “রসূল
ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর প্র্যাকটিক্যাল নামায”এবং সালাফীদের
আরেক মুরুব্বী আব্দুর রাজ্জাক সালাফী কর্তৃক সম্পাদিত বইয়ের ২৮৪ পৃষ্ঠায় ‘শবেবরাত
রাতের করনীয় কাজ’ শিরোনামে
বলা হয়েছে, “১)
এ রাতের ফযীলত হাদীছ শরীফ দ্বারা প্রমাণিত। ২) নফল নামাজ পড়তে হবে। ৩) কুরআন শরীফ তেলাওয়াত
করতে হবে। ৪) যিকির আযকার করতে হবে। ৫) তসবীহ তাহলীল করতে হবে। ৬) দরূদ শরীফ পাঠ করতে
হবে। ৭) পিতা মাতা, আত্মীয়স্বজন
, মুসলমান
যারা ইন্তেকাল করেছে তাদের ও গোটা বিশ্বের মানুষের নাযাতের জন্য দোয়া করতে হবে। ৮)
এছাড়া বিভিন্ন লিসানী ও কায়িক ইবাদতে মশগুল থাকতে হবে। ৯) অভাবী বিপদগ্রস্থ, রোগাগ্রস্থ
মানুষের সেবা করতে হবে। ১০) আর্থিক খরচের মাধ্যমেও ইবাদত করতে হবে। তাহলে আমরাও এই
রাতে এসব করি, তাহলে
আমাদের আমলকে বিদয়াত বলে গলাবাজি করছে কেন?
বক্তারা
বলেন, ওহাবী-সালাফীদের
অন্যতম মুরুব্বী মুহম্মাদ বিন সালেহ আল-উসাইমিনও শবে বরাতের পক্ষে ফতোয়া দিয়েছে। সে
বলেছে “মূল
কথা শবে বরাতের ফযিলতের ব্যাপারে অনেক হাদীস রয়েছে। তবে কেউ শবে বরাতের ফযিলতের ব্যাপারে
হাদীছ শরীফকে অস্বীকার করেছে (ওহাবীরা)। আর অধিকাংশ আলেম পবিত্র শবে বরাতের ফযিলতকে
স্বীকার করেছেন। (মজমুয়ায়ে ফতোয়া ওয়া রাসায়েল ইবনে উসাইমিন ৭ম খন্ড ২০৫ পৃষ্ঠা)
বক্তারা
বলেন, পবিত্র
শবে বরাতের করণীয় সম্পর্কে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ মুবারক
করেন, শাবান
মাসের রোযা আমার নিকট অন্য মাসের তুলনায় অধিক প্রিয়। যখন তোমাদের নিকট মধ্য শাবানের
রাত্রি (শবে বরাত) উপস্থিত হবে,
তখন তোমরা সেই রাতটি জাগ্রত থাক (নামাজ পড়ে, কুরআন
শরীফ তিলাওয়াত করে, তাসবীহ
পড়ে, যিকির
করে, দুআ
করে) এবং দিনের বেলা রোযা রাখ। কারণ, এ রাতে মহান আল্লাহ সূর্যাস্তের পর থেকে
ফজর পর্যন্ত দুনিয়ার আসমানে তাশরীফ আনেন এবং তিনি ঘোষণা করেন- আছে কি এমন কোন ব্যক্তি
যে, তার
গুনাহ মাফের জন্য আমার নিকট প্রার্থনা করবে? আমি তার গুনাহ সমূহ মাফ করে দিব। আছে কি
এমন কোন রিযিক প্রার্থনাকারী,
যে আমার নিকট রিযিক প্রার্থনা করবে? আমি তার
রিযিকের ব্যবস্থা করে দিব। আছে কি এমন কোন বিপদগ্রস্ত, যে আমার
নিকট বিপদ থেকে মুক্তি চাইবে?
আমি তাকে বিপদ থেকে উদ্ধার করব। এভাবে পূর্ণ রাত মহান আল্লাহর পক্ষ
থেকে ঘোষণা হতে থাকে এবং বান্দাদের উপর রহমত বৃষ্টির ন্যায় নাজিল হতে থাকে। ( ইবনে
মাজাহ শরীফ )
বক্তারা
বলেন, মহান
আল্লাহ পাক কুরআন শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন, “নিশ্চয়ই আমি বরকতময় রজনীতে (পবিত্র লাইলাতুল
বরাত শরীফ-এ) পবিত্র কুরআন শরীফ নাযিল করেছি অর্থাৎ নাযিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি আর
আমি ভয় প্রদর্শনকারী। উক্ত রাত্রিতে আমার পক্ষ থেকে সমস্ত প্রজ্ঞাময় কাজগুলো ফায়ছালা
করা হয়। আর নিশ্চয়ই আমি প্রেরণকারী।” (সূরা দুখান শরীফ : আয়াত শরীফ ৩-৫) আর সমস্ত
তাফসীরে ‘লাইলাতুম
মুবারাকাহ’ দ্বারা
পবিত্র লাইলাতুল বরাত উনাকে বলা হয়েছে। পবিত্র কুরআন শরীফ ও হাদীস শরীফে থাকার পরও
এর বিরোধীতা মুসলমানদের বিরুদ্ধে ওহাবী-সালাফীদের গভীর ষড়যন্ত্র। শবে বরাত বিরোধীতাকারী, আইএস
সমর্থক সালাফী দাজ্জালদের প্রতি ওলামা লীগ রাজারবাগ শরীফ থেকে বিবৃত ১০০ কোটি টাকার
চ্যালেঞ্জ পুনঃপ্রচার করছে।
বক্তারা
বলেন, শবে
বরাত বিরোধী সন্ত্রাসী আইএস এর মৌলিক মতবাদের প্রতিষ্ঠাতা তাইমিয়া, আল বানী, জাকির
নায়েক এবং তাদের অনুচর আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ, ড. শহিদুল্লাহ খান মাদানী, মতিউর
রহমান মাদানী, ড.
সাইফুল্লাহ, কাজী
ইবরাহীম, মুজাফ্ফর
বিন মহসিন, আমানুল্লাহ
বিন ইসমাইল মাদানী, আসাদুল্লাহ
আল গালীব, আমীর
হামজা, আব্দুল
হাই মোঃ সাইফুল্লাহদের সকল বই কিতাব, ওয়াজ মাহফিল এদেশে নিষিদ্ধ করতে হবে।
বক্তারা
বলেন, টিভি
চ্যানেল ও প্রিণ্ট মিডিয়ায় শবে বরাত বিরোধী ভন্ড ওহাবী-সালাফীদের বিরুদ্ধে সারাদেশে
গণপ্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। সারাদেশে এসব ভন্ডদের বিরুদ্ধে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের
মামলা দিতে হবে। পবিত্র শবে বরাত রাষ্ট্রীয়ভাবে পালনকৃত বিষয়। অবিলম্বে শবে বরাত বিরোধী
সালাফী দাজ্জালদের রাষ্ট্রদ্রোহী মামলা ও ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের মামলায় গ্রেফতার
করতে হবে। দলীল না দিলে এদের ফাঁসি দিতে হবে এবং বাতিল মতবাদ হিসেবে সালাফী মতবাদ নিষিদ্ধ
করতে হবে। পাশাপাশি সরকারের উচিত শবে বরাত উপলক্ষে কমপক্ষে ৩ দিন বাধ্যতামূলক ছুটি
ঘোষণা করা।
লন্ডন
বিএনপি’র
সভাপতি কর্তৃক রাম ও কৃষ্ণকে নবী বলায় তাকে অবিলম্বে গ্রেফতার করে ফাঁসিতে ঝুলাতে হবে।
বক্তারা
বলেন, যুক্তরাজ্য
বিএনপির সভাপতি এম এ মালেক হিন্দুদের দেবতা রাম ও কৃষ্ণকে নবী বলে দাবি করেছে। এনটিভি
ইউরোপ আয়োজিত সাপ্তাহিক রাজনৈতিক অনুষ্ঠান ‘সময়ের সাথে’তে অংশ
নিয়ে সে এই দাবি করেছে। হিন্দুদের দেবতাকে নবী বলে দাবি করায় সে পবিত্র দ্বীন ইসলামের
উপর আঘাত করেছে। দ্বীন ইসলামকে অপূর্ণাঙ্গ হিসেবে সাব্যস্থ করেছে। সারাবিশ্বের মুসলমানদের
ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করেছে। যা সম্পূর্ণ কুফরী হয়েছে। কিন্তু সে এখনো ক্ষমা চায়নি।
তাই ইন্টারপোলের মাধ্যমে দেশে এনে তাকে ফাঁসিতে ঝুলাতে হবে। সারাবিশ্বের মুসলামানদের
উচিত তসলিমা নাসরিনের মতো তাকে দেশ ছাড়া করা।
যশোরে
মুসলিম ছাত্রীর শ্লীলতাহানী কারী হিন্দু শ্ক্ষিক এবং তদন্তকারী হিন্দুত্ববাদী সিন্ডিকেটকে
অবিলম্বে গ্রেফতার করতে হবে।
বক্তারা
বলেন, যশোরের
মনিরামপুরে বিদ্যালয়ের হিন্দু প্রধান শিক্ষক মহাদেব বিশ্বাস বিরুদ্ধে যৌন নির্যাতনের
অভিযোগ করায় চতুর্থ শ্রেণীর মুসলিম ছাত্রীকে টিসি (ছাড়পত্র) দিয়ে বিদায় করেছে। আবার
এই অপকর্মের তদন্তের দায়িত্ব যাদের দেয়া হয়েছে ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি মানব সরকার, সহকারী
শিক্ষা অফিসার পলাশ কান্তি বিশ্বাস সবাই হিন্দু। ফলে প্রধান শিক্ষক যৌন নির্যাতন করলেও
‘হিন্দুত্ববাদী
সিন্ডিকেট’ ৩০
হাজার টাকায় বিষয়টি মীমাংসা হয়েছে বলে প্রধান শিক্ষক মহাদেব বিশ্বাসের পক্ষেই ওকালতি
করছে। অথচ ভিকটিম এই টাকা গ্রহণ করেনি। কিন্তু শিক্ষামন্ত্রণালয় এই হিন্দু শিক্ষক ও
হিন্দুত্ববাদী সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে এখনো কোন ব্যবস্থা নেয়নি। অথচ নারায়ণগঞ্জের পিয়ার
লতিফ স্কুলের শ্যামল কান্তি ভক্ত দ্বীন ইসলাম অবমাননা করলেও হিন্দু হওয়ায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়
সাথে সাথে তদন্ত কমিটি গঠন করে তার তার পক্ষে রায় দিয়েছে। এসবের মাধ্যমে মুসলমানদের
বিরুদ্ধে সাম্প্রদায়িক বৈষম্য করা হচ্ছে। অবিলম্বে হিন্দু শিক্ষক মহাদেব বিশ্বাস ও
তার অপকর্মের সহযোগী হিন্দুত্ববাদী সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা
নিতে হবে।
রাসূলুল্লাহ
ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিরুদ্ধে মিথ্যা মানহানীকর মন্তব্য প্রকাশ করায়
সাইবার এ্যাক্ট মামলায় অভিযুক্ত আসামী ওমেন চ্যাপ্টারের সম্পাদক সুপ্রীতি ধর, লীনা
হক, সুচিশ্মীতা
সেনদের অবিলম্বে গ্রেফতার করে মৃত্যুদ- নিশ্চিত করা হোক।
বক্তারা
বলেন, উগ্র
নাস্তিক সুপ্রীতি ধর একের পর ইসলাম বিদ্বেষী তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে। গত ১৭ এপ্রিল বিকেলে
তসলিমা নাসরিনের ‘ধর্ষকের
কাছে নারীর কোনো ধর্ম নেই’
শীর্ষক একটি নিবন্ধ প্রকাশ করে। কুখ্যাত নাস্তিক তসলিমা তার নিবন্ধে
লেখা হয়, ‘পয়গম্বরও
আরব দেশে ইহুদি পুরুষদের মেরে ওদের মেয়েদের নিজের সঙ্গীদের মধ্যে বিতরণ করেছিলেন। সেই
কুখ্যাত লেখাটি আবার আরেক কুখ্যাত নাস্তিক সুপ্রীতি ধর তার ওমেন চ্যাপ্টারে ছাপিয়ে
একাত্মতা প্রকাশ করেছে। এবার প্রথম নয় এর আগেও সে মুসলমানদের ‘কাটা
শিশ্নওয়ালা’ বলে
গালি দিয়ে ওমেন চ্যাপ্টারে লিখেছে “ওরা
আমাদের যোনিকে আঘাতের বস্তু বানিয়ে নিয়েছে। তার মানে ওদের টার্গেট নারী, আর ধর্ম।
রক্ত মাংসের নারী এবং মাটির প্রতিমাকেও ওদের বড় ভয়। কাটা শিশ্নওয়ালাদের এতো জোর কোথা
থেকে আসে? যদি
রাষ্ট্র তাদের পিছনে না থাকে!”
বক্তারা
বলেন, সে
পর্দার বিরুদ্ধে নাস্তিক মোশাররফ করিমের পক্ষে দালালী করতে গিয়ে মুসলমানদের সুন্নতকে
অবমাননা করে একই পত্রিকায় লিখেছে,
“প্রিয় মোশাররফ করিম আপনার তো আরও শক্তপোক্ত হওয়া উচিত ছিল এই দেখে
যে, ওরা
আপনার কথাকে ধর্মানুভূতির সাথে কেমন ঘুটা দিয়ে সুন্নতে শরবত বানিয়ে দিল! এই শরবত কি
আপনি গিলতে পারবেন?”
শুধু
তাই নয় সে বাথরুমে কোরআন শরীফ রাখার পরামর্শ দিয়েছে। নাউযুবিল্লাহ!সুপ্রীতির সহযোগী
আরেক নাস্তিক সুপ্রীতির সাম্প্রদায়িকতার বিষোধগার করে লিখেছে, “ঘটনার
সূত্রপাত উইমেনচ্যাপ্টারের কর্ণধার এবং সম্পাদক সুপ্রীতি ধরের গতকালকের একটা স্ট্যাটাসে।
উনি উনার এক বন্ধুর বাড়িতে বেড়াইতে গেছেন। সেই বন্ধুর বাথরুমে বিভিন্ন ধর্মের বিভিন্ন
দেবদেবীর মূর্তি সাজানো। বাথরুমের মত অপবিত্র (?) এবং নোংরা (?) জায়গায়
সেই মূর্তি দেইখা নাস্তিক এবং মুক্তমনা এবং অসাম্প্রদায়িক বইলা নিজেরে প্রচার করা সুপ্রীতির
সুপ্ত (পড়ুন হিন্দু) সংস্কারবোধ ডালপালা ছড়াইয়া জাইগা উঠে এবং উনি উনার বন্ধুরে বাথরুমে
কোরান রাখার পরামর্শ দেন এবং ভাবেন নেক্সট টাইম উনার বাসায় গেলে উনি একটা কোরান কিনা
নিয়া যাবেন।”
পবিত্র
দ্বীন ইসলামের বিরুদ্ধে এতসব সন্ত্রাসী উস্কানী দেয়ার পরও বিটিআরসি, সাইবার
ক্রাইম ট্রাইবুনাল বা অন্য কোন সংস্থা এখনো এই কুখ্যাত উগ্র নাস্তিকের বিরুদ্ধে কোন
ব্যবস্থা নিচ্ছেনা। নারীবাদের ভেকধারী এই উগ্র নাস্তিক অব্যাহতভাবে সাম্প্রদায়িক উস্কানী
দেয়ার পরও বহাল তবিয়তে রয়েছে। ওমেন চ্যাপ্টারের সম্পাদক সুপ্রীতি ধর, লীনা
হক, সুচিশ্মীতা
সেনদের অবিলম্বে গ্রেফতার করে মৃত্যুদ- নিশ্চিত দিতে হবে।
প্রধানমন্ত্রী
ও সজিব ওয়াজেদ জয়ের বিরুদ্ধে অপপ্রচারকারী, প্রধানমন্ত্রীকে কোপানোর আশায় থাকাবিতাড়িত
ইসলাম বিদ্বেষী তসলিমা নাসরিনের উস্কানী ও সন্ত্রাসীমূলক লিখিত “ভারত
থেকে মুসলমানদের জাতিগতভাবে নিশ্চিহ্ন করার পরিকল্পিত সন্ত্রাসী কর্মকা- পরিচালনা করার
দিক নির্দেশনামূলক” প্রবন্ধ
ছাপিয়ে দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকা যে অপরাধ করেছে বাংলাদেশে অবিলম্বে দৈনিক বাংলাদেশ
প্রতিদিন পত্রিকা নিষিদ্ধ করা হোক এবং এ পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশককে আইনের আওতায়
এনে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হোক।
বক্তারা
বলেন, প্রধানমন্ত্রী
ও সজিব ওয়াজেদ জয়ের বিরুদ্ধে অপপ্রচারকারী, প্রধানমন্ত্রীকে কোপানোর আশায় থাকা দ্বীন
ইসলাম বিদ্বেষী কুখ্যাত লেখিকা তাসলিমা নাসরিন গত ১৭ এপ্রিল বিকেলে তসলিমা নাসরিন ‘ধর্ষকের
কাছে নারীর কোনো ধর্ম নেই’
শীর্ষক একটি নিবন্ধ প্রকাশ করে। কুখ্যাত নাস্তিক তসলিমা তার নিবন্ধে
লিখে, ‘পয়গম্বরও
আরব দেশে ইহুদি পুরুষদের মেরে ওদের মেয়েদের নিজের সঙ্গীদের মধ্যে বিতরণ করেছিলেন।
গত ২৪
এপ্রিল সে নাস্তিক মোশাররফ করিমের পক্ষাবলম্বন করে আবারো নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ
হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মানহানী করে ষ্ট্যাটাস দিয়েছে। সে লিখেছে, “যদিও
মোশাররফ জিহাদের যে ব্যাখ্যা দিয়েছেন তা নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ব্যাখ্যা
নয়। নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম দারুল ইসলাম বানানোর জন্য উম্মতদের হুকুম দিয়েছেন
বিধর্মীদের মারার।” নাউযুবিল্লাহ!
বাংলাদেশের
নির্বাসিত ও কুখ্যাত লেখিকা তসলিমা নাসরিনের লেখাগুলো এতোটাই ইসলামবিরোধী ও বিকৃত চিন্তাপ্রসূত
যে, এদেশের
নাস্তিক্যবাদী পত্রিকাগুলোও তার লেখা ছাপার সাহস করে না। কিন্তু ‘বাংলাদেশ
প্রতিদিন’ নামক
পত্রিকা তার লেখাগুলো নিয়মিত অবলীলায় ছেপে যাচ্ছে। অথচ এই তসলিমা নাসরিন প্রধানমন্ত্রী
শেখ হাসিনাকে কটাক্ষ করে প্রতিনিয়ত তার ফেসবুক পেজে লিখে যাচ্ছে। ব্লগার নিলয় হত্যার
ঘটনায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দায়ী করে তসলিমা নাসরিন চরম উস্কানী দিয়ে লিখেছে, “খুনিদের
বাড়িতে ডাকুন। মিষ্টি মুখ করান। পারলে পোলাও গোশত খাওয়ান। বলুন, বাবারা
ভয় নেই, আমি
আছি। হাসিনার আশ্বাস খুনিরা পেয়েছে বলেই তো এত সহজে খুনের পর খুন করে যেতে পারে।” তসলিমা
নাসরিন আরো লিখেছে যে,
“আমি অপেক্ষা করছি, হাসিনাকে কবে ওরা কোপাবে।” সুতরাং
তসলিমা নাসরিনের লেখা প্রকাশ করা নঈম নিজামও নিঃসন্দেহে সরকারবিরোধী। নঈম নিজাম চাইছে, দিনের
পর দিন তসলিমা নাসরিনের লেখা ছাপিয়ে ছাপিয়ে এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি করা, যেন তসলিমা
নাসরিনের এদেশে ফেরত আসার মতো অনুকূল পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। তখন সরকারের বিরুদ্ধে যে
প্রবল জনরোষের সৃষ্টি হবে,
তা সামাল দেয়া সরকারের পক্ষে সম্ভব হবে না।
প্রধানমন্ত্রী
ও জয়ের বিরুদ্ধে অপপ্রচারকারী,
প্রধানমন্ত্রীকে কোপানোর আশায় থাকা কুখ্যাত নাস্তিক লেখিকা তাসলিমা
নাসরিনের লেখা বারবার প্রকাশ করে যাচ্ছে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদক নঈম নিজাম ও বসুন্ধরা
গ্রুপ। এর আগেও তসলিমার পর্ণো নামক কুখ্যাত পর্ণো প্রবন্ধ ছাপিয়েছে। শুধু তাই নয়, ‘নবি মুহাম্মদের
২৩ বছর’ নামক
বইটি অনুবাদ, সম্পাদনা
ও প্রকাশ করিয়েছে বইটির স্বত্ত্বাধিকারী নারায়ণগঞ্জের ত্বকীর চাচা কট্টর ইসলাম বিদ্বেষী
ওয়াহিদ রেজা। তসলিমার গদ্যপদ্য বইয়ের প্রকাশক আগামী প্রকাশনীর ওসমান গণি। শুধু তাই
নয় ২৩ বছর আগে বাংলাদেশ থেকে পালানো কট্টর ইসলাম বিদ্বেষী তসলিমা নাসরিনকে পৃষ্ঠপোষকতা
করছে বসুন্ধরা গ্রুপ ও তাদের বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক নঈম নিজাম। এই নঈম নিজাম বাংলাদেশ
প্রতিদিনে তসলিমা নাসরিনের ইসলাম বিদ্বেষী লেখা ছাপিয়ে যাচ্ছে। যার মাধ্যমে সে এদেশে
তসলিমার নাস্তিক্যবাদ প্রচার করে দেশে আবার হেফাযতিদের উস্কানীর সুযোগ করে দিতে চাচ্ছে।
প্রধানমন্ত্রীকে
কোপানোর আশায় থাকা তসলিমার এদেশীয় গডফাদার নঈম নিজাম ও বসুন্ধরা গ্রুপ সেরকম পরিস্থিতি
যেন না সৃষ্টি হতে পারে,
সে জন্য এখনই ‘বাংলাদেশ
প্রতিদিন’-এর
এই ইসলামবিরোধী স্বেচ্ছাচারে লাগাম দিতে হবে। কুখ্যাত নাস্তিক তসলিমার প্রবন্ধ ছাপিয়ে
দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকা যে অপরাধ করেছে বাংলাদেশে অবিলম্বে দৈনিক বাংলাদেশ
প্রতিদিন পত্রিকা নিষিদ্ধ করা হোক এবং এ পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশককে আইনের আওতায়
এনে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হোক। কথায় রয়েছে, সময়ের এক ফোঁড়, অসময়ের
দশ ফোঁড়। নঈম নিজামরা বিষবৃক্ষ হয়ে ডালপালা মেলার আগেই তাদেরকে সমূলে উৎপাটিত করা হোক, তার বিরুদ্ধে
দৃষ্টান্তমূলক আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হোক।
আসন্ন
রমাদ্বান শরীফে ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ রাখতে হবে, ঈদের ছুটি ১০ দিন দিতে হবে। এই মাসে খেলাধূলা
বন্ধ রাখতে হবে, দ্রব্যমূল্য
হ্রাস করতে হবে, টিভি
চ্যানেলে অশ্লীল অশালীন নাচ-গান বন্ধ করতে হবে।
ফ্লাইওভার, মেট্রোরেল, এলিভেটেড
এক্সপ্রেসওয়ের মাধ্যমে কখনো যানজট নিরসন হবে না। বরং ঢাকার পরিবর্তে জেলা পর্যায়ে অফিস-আদালত, গার্মেণ্টস, শিক্ষা
প্রতিষ্ঠান, হাসপাতাল, বিভিন্ন
কর্মক্ষেত্র বিকেন্দ্রীকরণ করতে হবে। প্রতিটি জেলায় কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে হবে।
অচল শহর হওয়া থেকে রক্ষা করতে অবিলম্বে রাজধানী ঢাকার বিকেন্দ্রীকরণ করতে হবে।
দেশের
লাখ লাখ শিক্ষার্থীদের অকালে শিক্ষাজীবন ধ্বংসের হোতা, প্রশ্নপত্র
ফাঁস রোধে ব্যার্থ, সরকারের
ভাবমর্যাদা ক্ষুন্নকারী আত্মস্বীকৃত চোর ও দূর্নীতিবাজ, আওয়ামীলীগে
প্রবেশ করা কট্টর বামপন্থী শিক্ষামন্ত্রী নাহিদের হাত থেকে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা রক্ষায়
শিক্ষামন্ত্রীকে প্রত্যাহার করতে হবে। মুসলমানিত্ব নির্মূলের শিক্ষা আইন অনুমোদন করা
যাবেনা। পাঠ্যপুস্তকে পুণরায় হিন্দুত্ববাদ প্রবেশ করানোর চক্রান্ত বন্ধ করতে হবে।
“গ্লোবাল উইমেন্স লিডারশীপ এ্যাওয়ার্ড” লাভ করায়
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে আন্তরিক মোবারকবাদ।
বক্তারা
বলেন, নারীর ক্ষমতায়নে বিশেষ অবদান রাখায় অষ্ট্রেলিয়ার সিডনিতে “গ্লোবাল
সামিট অব উইমেন” গ্লোবাল
উইমেন লিডারশীপ অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত হয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেজন্য মাননীয়
প্রধানমন্ত্রীকে বাংলাদেশ আওয়ামী ওলামা লীগের পক্ষ থেকে অভিনন্দন। তাই দেশে নারী পুরুষ
নির্বিশেষে উন্নয়নের ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং নৌকার কোনো বিকল্প নেই।
আগামীতে নৌকাকে বিজয়ী করে আবারও সেই উন্নয়নের ধারাকে অব্যাহত রাখতে হবে।
আওয়ামী
ওলামা লীগসহ ১৩টি ইসলামী সমমনা সংগঠনের মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন, পীরজাদা
পীর, বীর
মুক্তিযোদ্ধা বর্ষিয়ান বিপ্লবী জননেতা, আলহাজ্জ মাওলানা মুহম্মদ আখতার হুসাইন বুখারী
পীর সাহেব, সভাপতি-
বাংলাদেশ আওয়ামী ওলামা লীগ। আরো বক্তব্য রাখেন- আলহাজ্জ কাজী মাওলানা মুহম্মদ আবুল
হাসান শেখ শরীয়তপুরী, সাধারণ
সম্পাদক- বাংলাদেশ আওয়ামী ওলামা লীগ, আলহাজ্জ হাফেজ মাওলানা মুহম্মদ আব্দুস সাত্তার, সভাপতি-
সম্মিলিত ইসলামী গবেষণা পরিষদ,
লায়ন আলহাজ্জ মাওলানা মুহম্মদ আবু বকর সিদ্দিক,মাওলানা
মুহম্মদ শওকত আলী শেখ ছিলিমপুরী,
হাফেজ মাওলানা মুহাম্মদ আব্দুল জলিল, সাংগঠনিক
সম্পাদক- বাংলাদেশ আওয়ামী ওলামা লীগ।মাওলানা মুজিবুর রহমান চিশতি, হাফেজ
মাওলানা মোস্তফা চৌধুরী বাগেরহাটি,মাওলানা
মুহম্মদ শোয়েব আহমেদ, আলহাজ্জ
মাওলানা মুহম্মদ আতাউর রহমান বঙ্গ,
হাফেজ ক্বারী মুহম্মদ শাহ আলম ফরাজী, হাফেজ
মুহম্মদ আব্দুল বারী, কারী
মাওলানা মুহম্মদ আসাদুজ্জামান আল কাদেরী, আলহাজ মুহম্মদ খোরশেদ আলম রেজভী, হাফেজ
মাওলানা মুহম্মদ আল আমীন,
আলহাজ্জ মাওলানা রফিকুল ইসলাম, হাফেজ মাওলানা ওমর ফারুক, মাওলানা
মুহম্মদ আব্দুল গফুর, মুহম্মদ
গরীব মাহাবুব সহ ১৩টি ইসলামী সমমনা সংগঠনের অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
অনুষ্ঠান
পরিচালনা করেন সম্মিলিত ইসলামী গবেষণা পরিষদ চেয়ারম্যান- আলহাজ্জ হাফেজ মাওলানা মুহম্মদ
আব্দুস সাত্তার। মিছিল শেষে শহীদ বঙ্গবন্ধু রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার রূহের মাগফিরাত
কামনা করে ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হায়াতে তৈয়বার জন্য দোয়া মোনাজাত করেন-
আলহাজ্জ কাজী মাওলানা মুহম্মদ আবুল হাসান শেখ শরীয়তপুরী।
বাংলাদেশ
আওয়ামী ওলামা লীগসহ মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সমমনা ১৩ দলের পক্ষে।
খবর বিভাগঃ
জাতীয়
ধর্ম ও জীবন
রাজনীতি
0 facebook: