স্বদেশবার্তা ডেস্কঃ ছাত্রলীগের
সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদে লড়বেন ২৩৫ জন প্রার্থী। যার মধ্যে সভাপতি প্রার্থী ৬৬ জন ও সাধারণ সম্পাদক
প্রার্থী ১৬৯ জন। এদের মধ্যে অনেকে দুই পদের জন্য আবেদন করেছেন।
শুক্রবার রাতে
সংগঠনের ২৯তম সম্মেলনের জন্য গঠিত নির্বাচন কমিশন এ বাদ পড়া ও বৈধ প্রার্থীদের
তালিকা প্রকাশ করে। এতে স্বাক্ষর করেন প্রধান
নির্বাচন কমিশনার আরিফুর রহমান লিমন, নির্বাচন
কমিশনার নওশাদ উদ্দিন সুজন ও সাকিব হাসান সুইম।
এদিকে
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নতুন করে ছাত্রলীগের কর্মীদের বয়সসীমা ঘোষণা করেছেন। শুক্রবার ছাত্রলীগের ২৯তম
সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী ছাত্রলীগের বয়সসীমা ২৮ হবে বলে ঘোষণা
দেন। এর বেশি বয়সী বেশ অনেক
প্রার্থী বাদ পড়েছেন নেতৃত্বের দৌঁড়ে।
সভাপতি পদে বাদ
যাওয়া প্রার্থীরা হলেন-দিদার মো. নিজামুল ইসলাম, গোলাম রাব্বানী, অসীম কুমার বৈদ্য, মোতাহার হোসেন প্রিন্স, রাজিব আহমেদ রাসেল, মাকসুদ রানা মিঠু, সায়েম খান, মেহেদী হাসান রনি, মো. রুহুল আমিন,মো. রেজওয়ানুল
হক চৌধুরী, হাবিবুর রহমান সুমন, সৈয়দ আশিক, মো. মোবারক হোসাইন প্রমুখ।
সাধারণ সম্পাদক
পদে বাদ যাওয়া প্রার্থীরা হলেন- দেলোয়ার হোসেন শাহজাদা, আদিত্য নন্দী, মো. রুহুল আমীন, মো. রাসেল চৌধুরী প্রমুখ। তবে এক নোটিশে বাদ পড়া পদপ্রত্যাশীদের কারো সুনির্দিষ্ট
অভিযোগ থাকলে সকাল ১০টার মধ্যে নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে মনোনয়ন ফরমের অনুলিপি নিয়ে
যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।
গঠনতন্ত্র
অনুযায়ী ছাত্রলীগের সর্বোচ্চ বয়স ২৭ বছর। ছাত্রলীগের সদ্য শেষ হওয়া কমিটি গঠিত হয়েছিল ২০১৫ সালের ২৬ জুলাই। দুই বছর মেয়াদী এই কমিটি দুই
বছর ৯ মাস পর সম্মেলনের মাধ্যমে মেয়াদ শেষ করল।
0 facebook: