![]() |
ধারণা করা হয়, মহাভারতে উল্লেখিত রাজা পান্ডু এই এলাকার ছিলেন। হিন্দুরা এই পুকুরগুলোতে গোসল করতে আসতেন কার্তিক মাসে এবং গাছের নিচে দুই দিন উপাসনা করতেন। ১৭৪৭ সালে আফগান শাসক দুররানির আমলে মন্দিরটি ধ্বংস করা হয়। পরে ১৮৩৪ সালে শিখ শাসনামলে স্থানীয় হিন্দুরা এর সংস্কার করেন। স্থানীয় হিন্দুরা মন্দিরটি রক্ষায় ব্যর্থতার জন্য সরকারকে দায়ী করে আসছেন।
পঞ্জ তিরাত নামটি এসেছে মন্দিরে থাকা পাঁচটি পুকুর থেকে। এখানে মন্দিরের পাশাপাশি রয়েছে পাম গাছের একটি বাগান। পুকুর পাঁচটি চাচা ইউনুস পার্ক এবং প্রাদেশিক চেম্বার অব কমার্স ইন্ড্রাস্ট্রির নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
বুধবার নির্দেশনায় প্রাদেশিক সরকার মন্দিরটি রক্ষণাবেক্ষণের আদেশ দিয়েছে। এছাড়া প্রাচীনতম ধর্মীয় স্থাপনায় গড়ে ওঠা চাচা ইউনিস পার্কটি অপসারণে নির্দেশ দিয়েছে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর। ঐতিহাসিক এই মন্দিরের ক্ষতি করার জন্য কেউ দোষী প্রমাণিত হলে তাকে ২০ লাখ পাকিস্তানি রুপি ও পাঁচ বছর কারাদণ্ডের শাস্তির বিধান রাখা হয়েছে।
খবর বিভাগঃ
আন্তর্জাতিক
সাহিত্য ও সংস্কৃতি
0 facebook: