আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ আমেরিকার সঙ্গে সম্পর্ক
ছিন্ন করেছেন ভেনিজুয়েলার প্রেসিডেন্ট নিকোলাসা মাদুরো। পাশাপাশি তিনি আমেরিকার সব কূটনীতিককে
ভেনিজুয়েলা ছাড়ার নির্দেশ দিয়েছেন।
বিরোধী নেতা হুয়ান
গুয়াইডো নিজেকে ভেনিজুয়েলার অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্ট হিসেবে ঘোষণা করার পর
আমেরিকা তাকে প্রেসিডেন্ট হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। এরপরই মাদুরো এসব পদক্ষেপ নিয়েছেন। গাইডোর উদ্যোগকে ক্যু’ বলে
মন্তব্য করেছেন মাদুরো। একই
সঙ্গে তাকে জেল দেয়ার হুমকি দিয়েছে সরকার।আমেরিকার
সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করেছেন ভেনিজুয়েলার প্রেসিডেন্ট নিকোলাসা মাদুরো। পাশাপাশি তিনি আমেরিকার সব কূটনীতিককে
ভেনিজুয়েলা ছাড়ার নির্দেশ দিয়েছেন।
বিরোধী নেতা হুয়ান
গুয়াইডো নিজেকে ভেনিজুয়েলার অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্ট হিসেবে ঘোষণা করার পর
আমেরিকা তাকে প্রেসিডেন্ট হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। এরপরই মাদুরো এসব পদক্ষেপ নিয়েছেন। গাইডোর উদ্যোগকে ক্যু’ বলে
মন্তব্য করেছেন মাদুরো। একই
সঙ্গে তাকে জেল দেয়ার হুমকি দিয়েছে সরকার। মাদুরো
দীর্ঘদিন ধরেই ভেনিজুয়েলার ভেতরে ষড়যন্ত্র করার জন্য আমেরিকাকে দায়ী করে আসছেন। তিনি অভিযোগ করছেন, সরকার
উৎখাতের জন্য আমেরিকা বিরোধীদেরকে মদদ
দিচ্ছে। সর্বশেষ
এসব ঘটনার কারণে ভেনিজুয়েলায় রাজনৈতিক সংকট মারাত্মক আকার ধারণ করল। তবে দেশের সামরিক বাহিনী প্রেসিডেন্ট
মাদুরোর প্রতি সমর্থন অব্যাহত রেখেছে।
গত বছর ভেনিজুয়েলায়
জাতীয় নির্বাচন হয়। ওই
নির্বাচন নিয়ে তীব্র বিরোধ দেখা দিয়েছে। বহু
বিদেশী সরকার নির্বাচনকে স্বীকৃতি দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে। তারপরও ১০ই জানুয়ারি নিজের দ্বিতীয়
মেয়াদ শুরু করেন নিকোলাস মাদুরো। ভেনিজুয়েলার
সংবিধান অনুসারে- প্রেসিডেন্টের পদ শূণ্য হলে ৩০ দিনের মধ্যে একটি নতুন নির্বাচন
দিতে হবে।
খবর বিভাগঃ
আন্তর্জাতিক
0 facebook: