আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ নিউজিল্যান্ডের
ক্রাইস্টচার্চের মসজিদে শুক্রবার (১৫ মার্চ) অতর্কিত হামলা হয়। অর্ধশতাধিক মুসল্লি
নিহত হন। এরপর দেশটির গণমাধ্যম জানায় হামলাকারী ব্রেনটন টেরেন্ট। তিনি একজন কট্টর শেতাঙ্গ
বর্ণবাদী। সে মুসলমান ও অভিবাসী বিদ্বেষী।
এ সন্ত্রাসী
হামলার জন্য কী শাস্তি হবে হামলাকারীর। তা নিয়ে কিন্তু বিতর্ক চলছে বিশ্বব্যাপী। অনেকের মতে এ হামলার
কারণে তার সর্বোচ্চ শাস্তি (মৃত্যৃদণ্ড) হওয়া উচিৎ। কিন্তু নিউজিল্যান্ডে মৃত্যুদণ্ডের বিধান
নেই। তাহলে কী শাস্তি হবে
তার? ধারণা করা হচ্ছে সর্বোচ্চ যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হতে পারে তার।
প্রসঙ্গত, নিউজিল্যান্ডে মৃত্যুদণ্ডের বিধান তুলে দেয়া হয় ১৯৮৯ সালে। তাই এখানে যত বড় হত্যাকাণ্ডই
হোক তার শাস্তি সাধারণত যাবজ্জীবন কারাদণ্ড। সেই কারাদণ্ডের মেয়াদ কত হবে - ‘সেনটেনসিং অ্যাক্টে’র মাধ্যমে তা ঠিক করেন
বিচারক।
এদিকে
শনিবার বিকালে নিউজিল্যান্ড প্রধানমন্ত্রী জানান জাসিন্দা জানান, ব্রেনটনের নামে ৫টি ছোট বন্দুক ও একটি বড় আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স
রয়েছে। সর্বশেষ লাইসেন্স ২০১৭
সালের নভেম্বরে নেয়া হয়েছিল। লাইসেন্স পাওয়া থেকে শুরু করে এতগুলো অস্ত্র রাখা, এসব ঘটনা ও তার ধারাবাহিকতা নিয়ে কাজ চলছে। তবে এই মুহূর্তে আমি
আপনাদের একটি কথা বলতে পারি,
আমাদের অস্ত্র আইন পরিবর্তন করা হবে।
খবর বিভাগঃ
আন্তর্জাতিক
মতামত
0 facebook: