![]() |
মৃত্যুদণ্ডের শিকার ওই দুই জন হলেন আলি মুহাম্মাদ আল-আরাব ও আহমাদ ঈসা আল-মালালি। একজন পুলিশ কর্মকর্তাকে হত্যার অভিযোগ এনে তাদেরকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়েছে।
তবে আন্তর্জাতিক মহল থেকে বলা হয়েছে, বিরোধীদের নিশ্চিহ্ন করার লক্ষ্যে নির্যাতনের মাধ্যমে জোরপূর্বক স্বীকারোক্তি নিয়ে ওই দুই তরুণের বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়।
ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র সাইয়্যেদ আব্বাস মুসাভি বাহরাইনে দুই রাজনৈতিক বন্দির মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, এ ধরণের তৎপরতার মাধ্যমে বাহরাইন সংকটের সমাধান সম্ভব নয়।
জাতিসংঘ ও মানবাধিকার সংস্থাগুলো প্রতিবাদ জানিয়ে বলেছে, স্বচ্ছ উপায়ে তাদের বিচার সম্পন্ন করা হয় নি। ২০১৮ সালে বাহরাইনের ওই দুই ব্যক্তির বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ড জারি করে।
মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের একেবারে শেষ মুহূর্তেও জাতিসংঘের পক্ষ তা বাতিলের আহ্বান জানানো হয়েছিল, কিন্তু তারা সেটাকে গুরুত্ব দেয় নি। অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের সমালোচনা করে বলেছে, মৃত্যুদণ্ড এমনিতেই সবচেয়ে নির্মম ও অমানবিক শাস্তি। আর তা যদি হয় অবিচার তাহলে তা লজ্জাজনক।
খবর বিভাগঃ
আন্তর্জাতিক
0 facebook: