স্টাফ রিপোর্টার॥ বাংলাদেশে ৩ কোটি ৭০ লক্ষ হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান, গুম হয়েছে, দেশ ছাড়া করা হয়েছে, বাড়ি ঘর কেড়ে নেওয়া হয়েছে, এমন দাবি করে ট্রাম্পের কাছে বিচার দিয়েছেন, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান, ঐক্য পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক প্রিয়া সাহা।
নিজের দেশের নামে মিথ্যা তথ্য দিয়ে এরকম দেশদ্রোহীতা যে নতুন কিছু নয় এদের নিকট তা আবারো জানিয়ে দেওয়া হলো। এর আগেও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে আহবান করা হয়েছে হস্তক্ষেপর জন্য। তখন সরকার এদের কিছুই বলেনি বরং আরো সুযোগ সুবিধা দেওয়া হয়েছে।
হিন্দু সহ প্রত্যেকটা ধর্মে লোকদের এই সরকার বিগত সরকাদের চেয়ে হাজার গুনে বেশি সুযোগ সুবিধা দিয়েছেন। সব চেয়ে বেশী সুযোগ সুবিধা দিয়েছেন হিন্দুদের। দেশের প্রত্যেকটা বড় বড় পদে হিন্দুদের বসিয়ে রেখেছেন। তার পরও তাদের খুশি করতে ব্যর্থ সরকার।
তারা এখন আমেরিকাকে আহবান করছে দেশ দখল করে নেওয়ার জন্য। এরা কতটা উগ্রপন্থী সেটা সাধারণ মানুষের পক্ষে চিন্তা করাও সহজ না।
একটা হিন্দু, মুসলিম পরিবারের মধ্যে দেখা যাচ্ছে মারামারি হলো, ব্যক্তিগত অথবা রাজনৈতিক কোন কারণে সেটাকে তারা সংখ্যালঘু নির্যাতন, হিন্দু নির্যাতন বলে চালিয়ে দেবে।
বাংলাদেশে রাজার হালে থেকেও যখন দেবতা ট্রাম্পের কাছে নালিশ করে, তখন মনে পড়ে, এদেশে ৮% হিন্দু ৩৩% সরকারি চাকুরী করছে, অন্যদিকে পশ্চিমবঙ্গে ৩০% মুসলিম ২% সরকারি চাকুরী করছে কি না তাতেও সন্দেহ আছে।
তার ভাষ্যমতে বাংলাদেশে নাকি ৩৭ মিলিয়ন অর্থাৎ ৩ কোটি ৭০ লক্ষ হিন্দু বৌদ্ধ ও খ্রিস্টান গুম হয়ে গেছে, বাংলাদেশের মুসলিম মৌলবাদীরা নাকি তার জায়গাজমি দখল ও ঘরবাড়ি পুড়িয়ে দিয়েছে, বিচার দিয়ে এসেছে ডোনাল্ড ট্রাম্পের কাছে এবং ট্রাম্পের সাহায্য কামনা করছে। মূলত এই মহিলাটি হলো মোসাদের এজেন্ট রানা দাস গুপ্ত ও পীযুষ বন্দ্যোপাধ্যায়ের সহযোগী। সরকারের উচিৎ দ্রুত এর বিরুদ্ধে একশন নেওয়া নাহলে হয়তো দেখা যাবে কোন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান নিজ হাতে এর বিচার করে ফেলেছে।
খবর বিভাগঃ
জাতীয়
দেশ বিরোধী চক্রান্ত
বাংলাদেশ
বিষয়টি তদন্ত সাপেক্ষ।এর পেছনে কোন স্বর্থানেশ্বি মহল কাজ করেছে। কোন গোষ্ঠি তাকে সহায়তা করছে।তাকে জিজ্ঞসাবাদ করা উচিত। তবে বিষয়টি একেবারে নতুন নয়। বাংলাদেশ থেকে যেসব হিন্দু বিদেশে যায়, বিশেষ করে ভারতে তারা কেউই বাংলাদেশের সুনাম করে না।
ReplyDelete