ছয় বছর বয়সে অন্ধত্ব বরণ করার পর হাফেজি পড়ায় ভর্তি হন জাহাঙ্গীর। হাফেজি পাশ করার পর তারাবির নামাজ পড়িয়ে আর হেফজ শিক্ষা দিয়ে জীবনে বেঁচে থাকার একটা পথ খুঁজে বের করেছিলেন জাহাঙ্গীর। কিন্তু ২০০৭ সালে হৃদরোগ দেখা দিলে পুরোপুরি অসহায় হয়ে পড়েন।
বর্তমানে আরো নানা রোগে আক্রান্ত তিনি। অর্থের অভাবে নিজের চিকিৎসা করাতে পারছেন না। তার বাবা আবদুল জলিলও হতদরিদ্র। নবীনগরের সাতমোড়া গ্রামের হাফেজিয়া মাদ্রাসায় পড়ে থেকে মানুষের সাহায্য-সহযোগিতাতেই এখন দিন পার করছেন জাহাঙ্গীর।
এর আগে নবীনগরের লাউর-ফতেহপুর হাফিজীয়া মাদ্রাসা থেকে হাফেজি পাশ করে এ গ্রামের মসজিদেই নামাজ পড়াতেন তিনি। একজন অন্ধ হাফেজের চিকিৎসা সহায়তায় সমাজের বিত্তশালী ও হৃদয়বান মানুষ হাত বাড়িয়ে দেবেন এই আশা করছেন জাহাঙ্গীর আর তার বৃদ্ধ বাবা-মা।
জাহাঙ্গীরের বাড়ি কুমিল্লা জেলার মুরাদনগর উপজেলার শ্রীরামপুর গ্রামে। সংসারে বৃদ্ধা বাবা-মা ছাড়াও রয়েছে স্ত্রী ও তিন পুত্র সন্তান। সাহায্য পাঠানোর ঠিকানা মমতাজ বেগম , সঞ্চয়ী হিসাব নম্বর ৩৮৮০১, ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড, কোম্পানীগঞ্জ শাখা, কুমিল্লা। মোবাইল : ০১৭৪৫১৪০৩৭৫।
খবর বিভাগঃ
অন্যান্য সংবাদ
জেলা সংবাদ
0 facebook: