![]() |
গত সোমবার (২২ জুলাই) ইদ্রিস আহমেদ (৪২) সম্পর্কে এসব তথ্য দেন র্যাব ১ এর অধিনায়ক লে. কর্নেল সারওয়ার বিন কাশেম। সারওয়ার বিন কাশেম বলেন, ধর্ষক ইদ্রিস দক্ষিণখানের স্থানীয় একটি মসজিদে দীর্ঘদিন ধরে ইমামতি করে। পাশাপাশি ওই মসজিদের মাদরাসার শিক্ষক। মাদরাসায় পড়তে আসা ১০/১২ বছরের কমপক্ষে ১২ জন শিশুকে সে বলাৎকার করেছে।
র্যাবের এই কর্মকর্তা বলেন, আমাদের কাছে এমনও অভিযোগ আছে। একটি শিশুকে দীর্ঘ পাঁচ বছর ধরে এই ধর্ষক বলাৎকার করে আসছে। পাশাপাশি সে তার মোবাইল ফোনে এই বলৎকারের ভিডিওগুলো ধারণ করে।
অন্যদিকে এই ইমাম জিনকে বশ করতে পারে, এমন একটি গুজব সে এলাকায় ছড়িয়ে দেয়। যে কোনো সমস্যার সমাধান সে দিতে পারে বলে এলাকার সাধারণ মানুষের মধ্যে ভ্রান্ত ধারণা আছে। এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে বিধবা মেয়ে বা যেসব নারীর স্বামী বিদেশে থাকে তাদেরকে প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণ করে।
সারওয়ার বিন কাশেম বলেন, মসজিদের একটি বিশেষ কক্ষে সে ঘুমাতো। তার সকল অপকর্ম ওই কক্ষেই সম্পন্ন করতো এবং তার এই অপকর্মের ভিডিও গুলো সে তার খাদেমদের দিয়ে ধারণ করাতে বাধ্য করতো।
খবর বিভাগঃ
অপরাধ
ঢাকা বিভাগ
ধর্ষণ
0 facebook: