24 July 2019

প্রিয়া সাহাকে ভারতীয় “র” এর এজেন্ট মনে করা হলেও, মূলত সে মোসাদের'ই এদেশীয় এজেন্ট

ইসরাঈলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসরাঈল কাটজ এবং বাহরাইনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী খালিদ বিন আহমেদ আল-খলিফা (ডানে)
চিফ রিপোর্টার॥ জাতীয় শত্রু উগ্রপন্থী হিন্দুদের প্রতিনিধি প্রিয়া সাহা যে ভারতীয় RAW এবং ইসরায়েলের MOSSAD এর সাথে মিলে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কাজ করছে তার প্রমান পাওয়া গেছে। ট্রাম্পকে বাংলাদেশে ৩.৭ মিলিয়ন হিন্দু গায়েব বলে মিথ্যা তথ্য দেওয়ার আগে সে ইসরায়েলের Foreign Minister এর ডিনার অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিল। এই সংবাদ খোদ টাইমস অব ইসরাইল প্রকাশ করেছে।

ইসরাঈলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসরাঈল কাটজ এবং বাহরাইনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী খালিদ বিন আহমেদ আল-খলিফা, ওয়াশিংটনের স্টেট ডিপার্টমেন্টে ১৭ জুলাই, ২০১৯ তারিখে একটি ছবির জন্য পোজ দেন। যেখানে দেখা যাচ্ছে পেছনের সারিতে আগত অথিতিদের মধ্যে বসে আছে দেশদ্রোহী প্রিয়া সাহা।

সংবিধান অনুযায়ী বাংলাদেশের নাগরিকত্বধারী কোন ব্যক্তি ইহুদীবাদী ইজরায়েলের সাথে কোনোরূপ সম্পর্ক রাখার অধিকার রাখে না। কারণ বাংলাদেশের সাথে ইজরায়েলের কোনো কূটনৈতিক সম্পর্ক নেই৷ সেখানে প্রিয়া সাহা ইসরাঈলের গুরুত্বপূর্ণ মিটিং এ কি করে থাকে? এটা নিশ্চয় ভাব্বার মতো বিষয়!

এই দেশদ্রোহী মহিলাকে আমরা ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা এর এজেন্ট ভেবে আসছিলাম এতোদিন। কিন্তু ছবি যে কথা বলে, আমরা এখন দেখতে পাচ্ছি, সে দিল্লী ছেড়ে তেলআভিবে পৌছে গেছে। এই দেশদ্রোহী মহিলা ইসরাঈলী গোয়েন্দা সংস্থা 'মোসাদে'র এজেন্ট ছাড়া কিছুই নয় এটা এখন পানির মতো পরিষ্কার। দিল্লীর সব থেকে বড় মিত্র ইজরায়েল৷ আর মোসাদ '' ভাই ভাই। ইহুদী ও মুশরিকরা ঠিক চোরে চোরে মাস্তুতে ভাই এর মতো সম্পর্ক।

প্রিয়া সাহার বিরুদ্ধে ব্যারিষ্টার সুমনের করা দেশোদ্রোহিতার মামলা না নিয়ে, উল্টো তার বিরুদ্ধে উগ্রপন্থী হিন্দুরা মামলা করার সাহস কিভাবে পায় তা কি এবার বুঝলেন দেশপ্রেমিক জনগন? সরকার কেনো প্রিয়া সাহার কোনো বিচার করলো না এটাও প্রায় পানির মতো পরিষ্কার শিক্ষিত মহলে?

মিথ্যাবাদী দেশদ্রোহী নব্য রাজাকার প্রিয়া সাহারা সংখ্যালঘু নয়। সংখ্যালঘু শব্দটা এদের জাস্ট খোলস আর আমাদের জন্য আইওয়াশ মাত্র। উগ্র মুশরিক প্রিয়া সাহা বাংলাদেশের সবথেকে বড় শত্রু এটা প্রমাণিত। এইসব দেশদ্রোহীদের দমন করা উচিৎ কঠোর হস্তে৷ কিন্তু বাংলাদেশের সরকারই তো এদেরকে দুধ কলা দিয়ে পোষে মাথায় তুলে নাচাচ্ছে। সংখ্যালঘুরাই এখন বাংলাদেশের হর্তা কর্তা বিধাতা হয়ে গেছে। সময় মত এরা প্রকাশ্যে আসবে। আজ যে সরকার তাদেরকে একটা সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমান দেশে উগ্র হিন্দুদেরকে মাথার তাজ বানিয়ে রেখেছে, যখন সময় আসবে তখন এরাই কঠিনভাবে ছোবল মারবে, আর অলরেডি তা শুরুও করে দিয়েছে।


শেয়ার করুন

0 facebook: