![]() |
এর আগে মার্কিন
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র হিদার নুয়ের্ট এক বিবৃতিতে বলেছেন, আমি এই ঐতিহাসিক পদক্ষেপের ব্যাপারে উত্তেজিত। আগামী মে মাসে দূতাবাস খুলতে পারবো বলে আশা করছি। ২০১৭ সালের ডিসেম্বরে
ইসরায়েলের রাজধানী তেল আবিব থেকে দূতাবাস সরিয়ে নেয়ার ঘোষণা দেয় যুক্তরাষ্ট্র।
নুয়ের্ট বলেন, জেরুজালেমের দক্ষিণাঞ্চলীয়
আরনোনায় বর্তমানে মার্কিন কনসুলেট জেনারেলের বাসভবনটিই আপাতত ব্যবহার করা হবে। তবে দীর্ঘস্থায়ী ব্যবহারের জন্য স্থান নির্বাচন
প্রক্রিয়া চলছে। তিনি বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন এই দূতাবাসে আপাতত রাষ্ট্রদূত ও কয়েকজন স্টাফের বসার
ব্যবস্থা থাকবে। ২০১৯ সালের শেষ নাগাদ
ওই ভবনটিকে বাড়িয়ে নতুন দূতাবাস চালু করা হবে।
তবে পূর্ব জেরুজালেমে যে মার্কিন কনসুলেট রয়েছে সেখান থেকে
ফিলিস্তিনিদের সেবা দেয়া হবে। কিন্তু নিরাপত্তার
কারণে মার্কিন রাষ্ট্রদূত ডেভিড ফ্রিডম্যান উত্তর তেল আবিবে হের্জলিয়ায় তার
বর্তমান বাসাতেই থাকবেন। আর সেখান থেকেই তিনি
নতুন দূতাবাসে যাতায়াত করবেন।
এদিকে মে মাসে দূতাবাস খোলার এই পদক্ষেপ যুক্তরাষ্ট্রের
পূর্বঘোষিত সময়ের চেয়ে অনেক আগে। গত মাসে ইসরায়েলি
পার্লামেন্টে মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্স বলেছিলেন যে আগামী ২০১৯ সালের
শেষ নাগাদ জেরুজালেমে দূতাবাস খুলবে। ওদিকে শুক্রবারের ওই ঘোষণাকে
স্বাগত জানিয়েছেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। এটিকে তিনি ইসরায়েলের মানুষের জন্য মহান দিন হিসেবে
বর্ণনা করেছেন। কিন্তু ফিলিস্তিনিরা এই সিদ্ধান্তের তীব্র প্রতিক্রিয়া
জানিয়েছে।
খবর বিভাগঃ
আন্তর্জাতিক
0 facebook: