ঘটনার পর নিজ ফেসবুক একাউন্টে বিষয়টি শেয়ার করেন খলিল। হাজার হাজার মানুষ ক্ষোভ জানান বর্ণবাদি মন্তব্যের। পোস্টটি শেয়ার হয়েছে ১৯ হাজার বার। কমেন্ট করেছেন ৮ হাজার ব্যবহারকারী। অনেকে অনলাইনের খলিলের জন্য টিপসও সংগ্রহ করেন।
খলিল কাভিল জানান, বর্ণবাদ সম্পর্কে মানুষকে সচেতন করতেই ফেসবুকে বিষয়টি শেয়ার করেছেন তিনি। ‘মানুষ জানুক এ ধরনের ঘৃণিত ব্যক্তিও সমাজে রয়েছে’।
খলিল কাভিল ধর্ম বিশ্বাসের দিক থেকে খ্রিষ্টান। দুর্ঘটনায় মারা যাওয়া বন্ধুকে স্মরণ করতে ছেলের নাম খলিল রাখেন তার বাবা।
এ ঘটনার পর টেক্সাসের সল্টগ্রাস স্টিক হাউজ নামের ওই রেস্তোরা বর্ণবাদি গ্রাহকদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করেছে।
খবর বিভাগঃ
আন্তর্জাতিক
0 facebook: