![]() |
বিবিসি অনলাইনের খবরে জানানো হয়, সৌদির সরকারি গণমাধ্যমের খবর বলছে, সৌদি-যুক্তরাষ্ট্রের কৌশলগত অংশীদারত্বের গুরুত্ব নিয়ে চাপের মধ্যে রয়েছেন মানচিন ও সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ। রিয়াদে সৌদি যুবরাজ ও মানচিনের মধ্যে রুদ্ধদ্বার বৈঠক হয়। তবে যুক্তরাষ্ট্র এ নিয়ে প্রকাশ্যে কোনো মন্তব্য করেনি।
সৌদি আরবের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের কোটি কোটি ডলারের অস্ত্র–বাণিজ্য রয়েছে। সে কারণেই যুবরাজের প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সুর কিছুটা নরম। এর আগে তিনি বলেন, খাসোগি হত্যা নিয়ে যা শুনেছেন, এর পুরোটা বিশ্বাস করেন না। এ–ও বলেছেন, সৌদি আরবের সঙ্গে হওয়া বিনিয়োগ ও বাণিজ্য তিনি হারাতে চান না।
সৌদি আরব বলেছে, খাসোগি হত্যা নিয়ে তারা তদন্ত সংস্থা গঠন করবে। সৌদি আরব ১৮ জনকে আটক করেছে। যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের দুই কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করা হয়েছে।
২ অক্টোবর ইস্তাম্বুলে সৌদি কনস্যুলেটে হত্যা করা হয় সাংবাদিক জামাল খাসোগিকে। প্রথমে সৌদি আরব অস্বীকার করলেও পরে স্বীকারোক্তি দেয়। সৌদি আরব বিবৃতিতে বলে, কনস্যুলেটে ‘হাতাহাতিতে খুন’ হন খাসোগি। একদল দুর্বৃত্ত এই হত্যাকাণ্ডের জন্য দায়ী। হত্যা নিয়ে সৌদি যুবরাজ কিছু্ জানেন না বলে দাবি করছেন। তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান গত রোববার বলেন, যেভাবেই হোক খাসোগি হত্যা নিয়ে তিনি নগ্নসত্য উন্মোচন করেই ছাড়বেন।
খবর বিভাগঃ
আন্তর্জাতিক
0 facebook: