![]() |
ছবি। বিদেশী এনজিও কর্মীর সাথে মুহিবুল্লাহ |
মোশাররফ সাহেদ।। গতকাল রোহিঙ্গারা যে সভা করেছে তার নেতৃত্বে বিদেশী মহিলার জড়িয়ে ধরে থাকা এই লোক জড়িত, তার নাম মুহিবুল্লাহ। এইতো কয়দিন আগে প্রিয়া সাহার সাথে সেও আমেরিকা গিয়ে ট্রাম্পের সাথে দেখা করে এসেছে। আমি ভাবি সে আমেরিকা গেল কেমনে? পাসপোর্ট পাইল কই, তারে ঐ জায়গা পর্যন্ত পৌঁছালো কারা। এগুলো বের করাই এখন খুব জরুরি। ভাবতে অবাক লাগে বিনা অনুমতিতে এতো বড় সমাবেশ এরা করে কিভাবে। রোহিঙ্গা ক্যাম্পে এতগুলা ডিজিটাল ব্যানার আসে কেমনে? কারা ছাপিয়ে দেয়? হাতে হাতে মোবাইল ফোন আসল কই থেকে, ঐগুলার সিম পাইল কই?
আমেরিকা বিভিন্ন দেশে তাদের এজেন্ট নিয়োগ করে বিভিন্ন পরিচয়ে, আমার মনে হয় রোহিঙ্গাগুলার মাঝে বিদেশী যত এনজিও কর্মি আছে তার বেশিরভাগই এজেন্ট। শুধু আমেরিকার সিআইএ না মোসাদ, আইএসআই সহ চীন ভারত থেকে শুরু করে সবদেশের গোয়েন্দা সংস্থার এজেন্ট এখানে আছে ছদ্দবেশে, যাদের উদ্দেশ্য রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন যেন না করা হয়। তাদের উদ্দেশ্য বাংলাদেশের অভ্যন্তরে রোহিঙ্গা দিয়ে গোলযোগ তৈরি করে উদ্ভুত পরিস্থিতিতে ফায়দা লুটা, আমাদের ভূখণ্ডে তাদের শিকড় গাঢ়া। এইক্ষেত্রে এইসব এনজিও কর্মিগুলার পিছনে খুব ভালভাবেই নজর দেওয়া উচিৎ, আর তাদের কার্যক্রম টোটালি বন্ধ করে দেওয়া উচিৎ। তারা যা সাহায্য করতে চায় তা বাংলাদেশ সরকারের কোষাগারে জমা দিক। এইগুলারে সরাসরি রোহিঙ্গাদের কাছে যাওয়া সীমিত করা হোক। আর পুরা রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মোবাইল নেটওয়ার্ক জ্যাম করে দেওয়া হোক যেন কেউ মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে না পারে। যেসব কোম্পানির সিম রোহিঙ্গাদের হাতে ওইসব কোম্পানিগুলোকে জরিমানা করা হোক, লাইসেন্স বাতিলের মত শাস্তি প্রদান করা হোক।
এদের দিকে তাকালে দেখা যায়, এগুলোর শরীর দিয়ে তেল চর্বি বেয়ে পড়ছে, মাগনা মাগনা খেয়ে আরাম পেয়ে প্রত্যেকটা রোহিঙ্গা যেন একেকটা যেন তাগড়া ষাড় আজকে। এখন থেকে এগুলোকে দিনে একবার খাবার দেওয়া হোক, মানবতা এইগুলার পশ্চাতদেষ দিয়ে ভরে দেওয়া হোক। বাংলাদেশের খাবার খেয়ে খোদ বাংলাদেশকেই হুমকি দেয়, এই সাহজের খুটির জোর কোথায়। যেভাবে আসছে ওইভাবে বিদায় করার ব্যবস্থা করা হোক আর নাহয় সোনার বাংলা ধ্বংস হতে বেশিদিন লাগবেনা।
আর এখনো এইগুলার জন্য যারা মায়াকান্না করে তাদেরকেও এইগুলার সাথে পুটলা বেঁধে রাখাইনে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হোক।
0 facebook: