এতে ব্রিটিশ নাগরিকদের উদ্দেশ্য করে বলা হয়েছে, আপনাকে পুলিশ চেকপোস্টে থামানো হতে পারে। আপনার পরিচয় নিশ্চিত করার জন্য সাথে পাসপোর্ট বা এর ফেটোকপি রাখবেন এবং পুলিশের সাথে সযোগিতা করবেন।
ভ্রমন সতর্কতায় বলা হয়েছে, বাংলাদেশে রাজনৈতিক সহিংসতার দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে। সরকার ও বিরোধী দলের মধ্যে উত্তেজনা ছাড়াও চলমান রোহিঙ্গা শরণার্থী সঙ্কটের কারণে গুলশান ও বারিধারাসহ রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে সমাবেশ ও বিক্ষোভ হতে পারে।
বাংলাদেশে সমাবেশ ও বিক্ষোভ দ্রুত সহিংসরুপ নিতে পারে। এর ফলে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সাথে সংঘাত ছড়িয়ে পরতে পারে। রাজনৈতিক অস্থিরতার ক্ষেত্রে হঠাৎ করে দেশব্যাপী অগ্নিসংযোগ-ভাংচুর শুরু হয়ে যেতে পারে।
বাংলাদেশে অবস্থানরত বা যেতে ইচ্ছুক ব্রিটিশ নাগরিকদের সংবাদ মাধ্যমের ওপর নজর রাখার পরামর্শ দিয়ে বলা হয়েছে, সব সময় সতর্ক থাকবেন। কোনো বিক্ষোভের প্রস্তুতি দেখলে বা কোথাও অনিরাপদবোধ করলে দ্রুত নিরাপদ স্থানে সরে যান।
সমাবেশ থেকে দূরে থাকুন। রাজনৈতিক কার্যালয় এড়িয়ে চালুন। হরতালের সময় গণপরিবহনের ওপর হামলা হয়ে থাকে।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ অপরাধী চক্রের ক্রমবর্ধমান তৎপরতা সম্পর্কে রাজধানীবাসীকে সতর্ক করেছে। অস্ত্রের মুখে ছিনতাই, পকেটমার ও ব্যাগ কেড়ে নেয়ার মত ঘটনা ঘটতে পারে। এ জন্য বড় অংশের অর্থ বা স্বর্ণালঙ্কার নিয়ে রাস্তায় বের হওয়া উচিত না।
ছিনতাইকারীরা মোটরসাইকেল বা সিএনজি অটোরিক্সা ব্যবহার করে থাকে। রাতের বেলা রিক্সা বা টেক্সিতে একা চলাচলে বিশেষ ঝুঁকি রয়েছে। ব্যক্তিগত গাড়ি থাকলে গণপরিবহন এড়িয়ে চলা উচিত।
খবর বিভাগঃ
জাতীয়
0 facebook: