![]() |
ফাইল ফটো |
মঙ্গলবার
রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির দলীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন।
রিজভী বলেন, খালেদা জিয়ার মুক্তির
আন্দোলনকে বাধাগ্রস্ত করতে এবং আবারও একটি ভোটারবিহীন একতরফা নির্বাচন করতে মিথ্যা, সাজানো ও কাল্পনিক অভিযোগ তুলে
সক্রিয় নেতাকর্মীদের হয়রানি করতে সরকার দুদককে ব্যবহার করছে। বর্তমানে দুদক হল বিরোধী দল দমন-নিপীড়নের নিষ্ঠুর
যন্ত্র।
তিনি বলেন, গত কয়েক দিন আগে বিএনপি
চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে সাজা বৃদ্ধির রিভিশন আবেদন করেছে দুদক, যা শুধু সম্পূর্ণ বেআইনিই নয়, দেশের ইতিহাসে এটি একটি
নজিরবিহীন ঘটনা।
‘এর আগে সর্বোচ্চ আদালতের রায় সরকারের হীনস্বার্থের
বিরুদ্ধে যাওয়ায় কীভাবে দুদককে দিয়ে সাবেক প্রধান বিচারপতি এসকে সিনহাকে হেনস্তা
করা হয়েছে তা দেশের জনগণ দেখেছেন। একজন সিটিং প্রধান বিচারপতির বিরুদ্ধেও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ তোলা হয়েছিল, যা বিশ্বের একটি বিরল ঘটনা। প্রধান বিচারপতিকে দেশ থেকে
বিদায় করে দেয়ার পর সরকারের স্বার্থ হাসিল হওয়ায় দুদকের সব কর্মকাণ্ড থেমে গেছে।’
রিজভী আরও বলেন, আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে
সরকারপ্রধানের নির্দেশে একটা অশুভ মাস্টারপ্ল্যান বাস্তবায়নে ব্যবহার করা হচ্ছে
দুদককে। আগামী নির্বাচনের বৈতরণী পার
হতেই দুদককে দিয়ে এসব নতুন প্রকল্প খুলছে সরকার।
0 facebook: