ফাইল ছবি |
গতকাল মঙ্গলবার বিকালে রাজধানীর আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে একথা বলেন তিনি।
রফিকুল ইসলাম বলেন, টিআইবি যেটিকে গবেষণা বলে দাবি করছে, তা কোনো গবেষণা নয়, প্রতিবেদন মাত্র। কেননা গবেষণা করতে যেসব পদ্ধতি প্রয়োগ করতে হয়, তা এখানে প্রয়োগ করা হয়নি। এটি সম্পূর্ণরূপে মনগড়া প্রতিবেদন। এ ছাড়া বলা হয়েছে, এটা তাদের প্রাথমিক প্রতিবেদন। তার অর্থই হচ্ছে, এই প্রতিবেদন পূর্বনির্ধারিত।
তিনি বলেন, ভোটের কারচুপির তথ্য নিলে অবশ্যই সহকারী প্রিসাইডিং কর্মকর্তার কাছ থেকে তথ্য নিতে হবে বা লিখিত কোনো ডকুমেন্ট থেকে তথ্য নিতে হবে। কিন্তু টিআইবি তা করেনি। কোন সোর্স থেকে কী প্রক্রিয়ায় তথ্য নিয়ে প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে, তা উলেখ করা হয়নি। কাজেই এটা কোনো গবেষণা হয়নি।
ইসি রফিকুল আরও বলেন, বলা হয়েছে বাছাইকৃত প্রার্থীদের কাছ থেকে তারা তথ্য নিয়েছে। এক্ষেত্রে জামায়াতের প্রার্থীদের কাছ থেকে তথ্য নিলেও গবেষণা প্রতিবেদন এক রকম হবে। আর আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের কাছ থেকে নিলে আরেক রকম হবে। টিআইবির গবেষণায় এগুলো স্পষ্ট নয়। আমরা এই প্রতিবেদন আমলে নিচ্ছি না। যদি গবেষণা হতো, তবে আমলে নিতে পারতাম।
0 facebook: