শ্মশানে আমার বাবাকে পোড়ানোর সময় লাশে আগুন দেয়ার সাথে সাথে হাত-পায়ের রগগুলো টানা দেয়
শ্মশানে যখন আমার বাবার লাশ পোড়ানো হয়, তখন তার শরীরে আগুন ধরার সাথে সাথে হাত-পায়ের রগগুলো টানা দেয়, ফলে বাবার লাশটি দাঁড়িয়ে যায়।
তখন একজন ব্যক্তি বাবার লাশটি শোয়ানোর জন্য লাঠি দিয়ে খুব জোরে জোরে পিটাতে থাকে।পিটানোর চোটে হাড় ভাঙার শব্দ পাই আমি। আমার সমস্থ শরীর প্রাণ নিস্তব্ধ হয়ে যায়। নির্বাক আমি তাকিয়ে থাকি। মনে আমার প্রশ্ন জাগে..প্রিয় বাবাটির জন্য কারো কোন মায়া নেই? আমার বাবার প্রিয় সহধর্মিনী আমার মা ও তাকিয়ে থাকে।
কিছুই বলেনা।
এভাবে ক’দিন পর মায়ের মৃত্যুতে….শ্মশানে বড় ভাই মায়ের মুখে আগুন জালিয়ে দেয়। মায়ের তার গায়ের কাপড় পুড়ে গেলে দেখা যায় বিবস্ত্র দেহ। অথচ সারা জীবনে মায়ের বিবস্ত্র দেহ দেখাতো দূরের কথা কেউ.. মূখও ঠিক মত দেখতে পারেনি।
আমি হিন্দু হলেও এ নির্মম দৃশ্য সহ্য করতে পারিনি। আমি শুনেছি মুসলমানরা কত আদর করে তার প্রিয়জনের লাশ সমাহিত করে। আদর করে গোসল করায়, নতুন কাপড় দেয়, এরপর আদর করেই কবরে নামায় পড়ে, কবরে সরাসরি মাটিচাপাও দেয় না, প্রথমে চাটাই বাঁশ দেয়, এরপর মাটি দেয়। কি সুন্দর আয়োজন। মানুষের মৃত্যুতে। এই দুটো বিষয় তুলনা করেই আমি মুসলমান হয়ে যাই।“সুবহানআল্লাহ.”.. “সুবহানআল্লাহ” এই দুনিয়াতে ইসলাম ধর্মই হচ্ছে একমাত্র শান্তির ধর্ম।
তাই আমি ইসলাম ধর্ম গ্রহন করেছি , বুকে নিয়েছি আল কুর’আন
পরিচয় গোপন করা হল ,…..
সবাই ওর জন্য দোয়া করবেন
...........................অামিন
খবর বিভাগঃ
অন্যান্য সংবাদ
মতামত
0 facebook: