![]() |
আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ গাজা উপত্যকায়
ইসরাইলি বাহিনীর গুলিতে এক ফিলিস্তিনি কিশোর নিহত হয়েছে।গত ৩০ মার্চ শুরু হওয়া বিক্ষোভে ইসরাইলের প্রাণঘাতী
হামলায় এ পর্যন্ত ১৪০ জন নিহত হয়েছেন।
শুক্রবারের
বিক্ষোভে কয়েক হাজার লোক অংশ নিয়েছিলেন। কেউ কেউ সীমান্তবেষ্টনীর কাছে গিয়ে বিক্ষোভ দেখিয়েছেন।
গাজার
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র আশরাফ আল কুদরা বলেন, ১৫ বছর বয়সী কিশোর ওসমান রামি হাল্লিসের বুকে গুলি লেগেছে। এ ছাড়া আরও ৭০ জন আহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে ২০ জনের শরীরে
তাজা গুলি লেগেছে।
২০ লাখ লোকের
গাজা উপত্যকার অধিকাংশই শরণার্থী হিসেবে বসবাস করছেন। গত একযুগ ধরে চলা ইসরাইল ও মিসরের অবরোধে সেখানকার
অর্থনীতি মারাত্মকভাবে পতন ঘটেছে।
ইসরাইলি সেনাবাহিনী
জানিয়েছে, ইসরাইলের ভূখণ্ডে কোনো ফিলিস্তিনি ঢুকতে চাইলেই তাকে
গুলি করা হয়েছে।
গাজা উপত্যকায়
বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরাইল
ফিলিস্তিনের
অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় নতুন করে কয়েক দফা বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরাইল। ইসরাইলি সামরিক বাহিনী এক
বিবৃতিতে একথা নিশ্চিত করেছে।
আজ (শনিবার) প্রকাশিত
ওই বিবৃতিতে দাবি করা হয়েছে, গাজা উপত্যকার কয়েকটি জায়গায়
ইসলামি প্রতিরোধ আন্দোলন হামাসের অবস্থানে হামলা চালানো হয়। এর মধ্যে একটি সুড়ঙ্গ পথও রয়েছে বলে জানিয়েছে ইসরাইল। তবে এসব হামলায় কী ধরনের
ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তা জানা যায় নি। ইসরাইলি সেনাদের হামলার পর গাজা উপত্যকার দক্ষিণাঞ্চলে সাইরেন বাজার শব্দ শোনা
যায়।
গত এক দশক ধরে
গাজার বিভিন্ন অংশে ইসরাইলি বাহিনী দফায় দফায় হামলা চালিয়েছে। একইসঙ্গে গাজার ওপর কঠোর অবরোধ চাপিয়ে রেখেছে ইসরাইল। গাজাকে এখন বলা হয় বিশ্বের
সবচেয়ে বড় উন্মুক্ত কারাগার।
ইসরাইল দাবি করেছে,
গাজা থেকে অন্তত ১৭টি রকেট কিংবা মর্টারের গোলা নিক্ষেপের
জবাবে বিমান হামলা চালানো হয়। ইসরাইলি বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা
ব্যবস্থা আয়রন ডোম দিয়ে পাঁচটি রকেট ভূপাতিত করা হয় এবং একটি রকেট ইহুদি বসতিতে
গিয়ে পড়ে।
খবর বিভাগঃ
আন্তর্জাতিক
0 facebook: